Join Our Telegram channel! name='keywords'/> Free online outsourcing course for beginners-আউটসোর্সিং কি?-Part-2

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

Free online outsourcing course for beginners-আউটসোর্সিং কি?-Part-2

 freelance jobs online from home

আউটসোর্সিং কি?  ফ্রিল্যান্সিং কি?


বন্ধুরা আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো কিভাবে শিখে করবেন এবং টাকা ইনকাম করবেন? । এ বিষয়ে আপনারা যারা প্রথম পর্বটি মিস করেছেন এখানে ক্লিক করে প্রথম পর্বটি দেখে নিন । আজকে আপনাদের দ্বিতীয় পর্বে স্বাগতম ।

 ক্যারিয়ার গড়ার জন্য আউটসোর্সিং পেশার সুবিধা


স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য আউটসোর্সিং পেশাটি অন্যতম । ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনেকেই আউটসোর্সিং পেশাটিকে বেশি নিয়ে থাকে তার কারণ হচ্ছে এখানে ব্যক্তি নিরপেক্ষ এবং স্বাধীনভাবে কাজ করা যায় । একজন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের কখনো ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হয় না । আউটসোসিং কাজ গুলোর মাধ্যমে মাসে যদি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা যায় তাহলে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য আর কি লাগে । (freelance outsourcing jobs)


এখানে একটি বিষয় আমাদের জেনে নেওয়া উচিত অনলাইন থেকে কাজ করে টাকা ইনকাম করাটা মুখের কথা নয় । যদি খুব সহজেই আউটসোর্সিং পেশার কাজগুলো করা যেতো তাহলে মানুষ আয় করার জন্য এতটা পরিশ্রম করত না । তারা এসব বাদ দিয়ে কম্পিউটার ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করার জন্য উঠে পড়ে লাগতো । ( ঘরে বসে মোবাইলে আয় )



 তবে আউটসোসিংয়ের কাজ গুলো করার জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে তবে পরিশ্রমটা শুধু প্রথমের দিকে । পরবর্তীতে আপনি যখন ইনকাম করা শুরু করবেন তখন পরিশ্রমটা আপনার কাছে অনেকটাই ইজি বলে মনে হবে । আউটসোর্সিং এর কাজ গুলোর ধরন একটু ভিন্ন , যার ভেতরে ক্রিয়েটিভিটি এবং ইউনিক ইনফরর্মেশন দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে সে চাইলে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবে কাজ করার মাধ্যমে । ( আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ইনকাম করার কৌশল



দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের জীবনযাত্রার মান অনেকটাই উন্নত । বাংলাদেশের ছয় লক্ষের উপরে ফ্রিল্যান্সার রয়েছে এখন আপনি বুঝতেই পারছেন তাহলে পুরো বিশ্ব জুড়ে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা কত হতে পারে । এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা মাস শেষে কামিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা । (best outsourcing sites in bangladesh)



মাস শেষে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করার ফলে তাদের জীবনযাত্রার মান কিন্তু অনেকটাই উন্নত । এজন্যই একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সারের কখনো তার ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হয় না । ( অনলাইন ইনকাম ওয়েবসাইট )



ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনাকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমেই দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং এর পাশাপাশি মার্কেটপ্লেসগুলোর সম্পর্কেও ধারণা থাকতে হবে কেননা আপনি যেখানে কাজ করে টাকা ইনকাম করবেন সে বিষয়ে যদি আপনার বিন্দুমাত্র ধারনা না থাকে তাহলে কাজ করে ইনকাম করবেন কিভাবে । (Online bast job)



Free online outsourcing course for beginners-আউটসোর্সিং কি?-Part-2




আউটসোসিং পেশায় কি কাজ করতে হয়


কাজ শিখে যাওয়ার পর এবং ধারণা রপ্ত করার পর আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ পেতে পারি । কাজগুলো হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইন , ট্রানসলেশন , ব্লগিং বা রাইটিং ইত্যাদি ইত্যাদি । ( রিয়েল অনলাইন ইনকাম )



আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে ইন্টারনেট সংযোগ কানেকশন রেখে এই কাজগুলো করে দিতে পারলেই অনলাইন থেকে মোটা অংকের ইনকাম করতে পারবো । এই কাজগুলো ছাড়াও  আউটসোর্সিং বিষয়ে আরো উন্নত মানের কাজ রয়েছে যেগুলো আপনি চাইলেই করতে পারবেন । ( ইন্টারনেট কানেকশন রেখে অনলাইন ইনকাম )


কাজ শুরু করার পূর্বে আমাদেরকে অবশ্যই মার্কেটপ্লেসগুলো সম্পর্কে ধারণা অর্জন করে নিতে 
হবে । বিভিন্ন পত্রিকা এবং সংবাদ এর হেডলাইনে আমরা প্রায়ই দেখতে পারি কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রয়েছে যারা অনলাইন থেকে আয় করার নাম বলে জনগণের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা নিয়ে চলে যায় ।
( অনলাইন ইনকাম মার্কেটপ্লেস




এতে করে সাধারণ মানুষের অনলাইন থেকে ইনকাম করার আস্থা হারিয়ে যেতে পারে । আপনি একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এই সেক্টরে কাজ করতে পারেন তাহলে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করাটা আপনার কাছে কোন ব্যাপার নয় । এক্ষেত্রে শুধু প্রয়োজন হবে ইনকাম করার সঠিক দিক নির্দেশনা এবং যে বিষয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ অভিজ্ঞতা ।
( অনলাইন থেকে ইনকাম করার সহজ উপায় )



 কাজ করার পূর্বে আগে নিজেকে ভালোভাবে গড়ে তুলুন তারপরে কাজের কথা ভাবুন । মনে রাখতে হবে আপনি যদি নিয়মিত অনলাইন সেক্টরে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই ক্লায়েন্ট অথবা বায়ারদের সাথে সম্পর্ক ভাল রাখতে হবে এবং যথাসময়ে তাদের কাজগুলো বুঝিয়ে দিতে হবে । তাহলে তাদের কাছে আপনি একজন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে পরিচিতি লাভ করবেন এবং কাজ করার জন্য তারা আপনাকে নির্বাচিত করবে । ( টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট )



আউটসোসিং বাসায় কিভাবে কাজ করবেন ?


পৃথিবীজুড়ে লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার থাকলেও শতভাগ সবাই সাফল্য অর্জন করতে পারেনি এখন পর্যন্ত । তার মূল কারণ হচ্ছে দক্ষতা এবং স্কিল স্ট্রং না করেই কাজে জয়েন করা অথবা ক্লায়েন্টদের কাজগুলোকে যথাসময়ে না বুঝিয়ে দেওয়া । আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি মুক্ত পেশা যেখানে আপনার ব্যক্তিগত পরিচয় থেকে কাজের পরিচয়য়ের জবাবদিহিতা বেশি দেওয়া 
লাগে । ( টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে )


কাজ পাওয়ার হওয়ার জন্য আপনার প্রোফাইলে অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বা আপনি কোন কাজগুলো করতে পারেন এবং ক্লায়েন্টদের কি কাজগুলো করে দেওয়ার অভিজ্ঞতা রাখেন সে বিষয় তুলে ধরতে হবে । তাহলে ক্লায়েন্ট অথবা বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজগুলো আপনার কাছ থেকে করে নিতে পারবে । তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখা অত্যাবশ্যক । ( গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ কোথায় পাওয়া যাবে )



কাজ করার জন্য অবশ্যই যে বিষয়টিকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকবেন সেটি হচ্ছে ক্লায়েন্ট এর মাধ্যমে যে কাজটি আপনি পাবেন সে কাজটি যথাসময়ে করে দেওয়ার এবিলিটি আপনার ভেতর থাকতে হবে নয়তো ক্লায়েন্ট আপনার বিরুদ্ধে বাজে মন্তব্য করে আপনার প্রোফাইলটি চিরতরে বাদ করে দিতে পারে । ( অভিজ্ঞতা কেন অর্জন করতে হবে )




 আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং পেশা মুক্ত পেশা হলেও এখানে কাজ করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়মাবলী এবং নির্দেশনা ফলো করতে হবে । ক্লায়েন্টের কাজ গুলোকে যদি  যথাসময়ে করে দিতে পারেন তাহলে ক্লায়েন্ট আপনার উপর একটি পজিটিভ চিন্তা-ভাবনা তৈরি করে নিবে । ( গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করার নির্দেশনা )



তার পরবর্তী কাজের জন্য সে অবশ্যই আপনাকে নির্বাচন করে থাকবে এজন্য আপনার ও একজন ক্লায়েন্টের হাত ধরে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকবে । শুধু একজনই নয় এভাবে আপনি হয়তো আরো অনেক জন ক্লায়েন্ট পাবেন তাদের কাজগুলো যথাসময়ে করে দিয়ে তাদের বিশ্বাস এবং আস্থা টিকিয়ে রাখতে । 
( মার্কেটপ্লেস থেকে কিভাবে আয় করতে হবে )



স্মার্ট ফোন দিয়ে কি আউটসোর্সিং করা যাবে ?


একজন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী চাইলে তার ডিভাইসটি ব্যবহার করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবে । আউটসোসিং পেশার মোটামুটি সবগুলো কাজ করার জন্য কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ এর প্রয়োজন হয়ে থাকে না নিম্নমানের কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো স্মার্টফোন বা হ্যান্ডসেট দিয়েও করা যায় । 
( স্মার্টফোন দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করার উপায় )



তবে আউটসোসিংয়ের কাজ গুলো করার জন্য আপনার স্মার্টফোনটি অবশ্যই অধিক ক্ষমতাশালী হতে হবে । মেমোরি পারফরম্যান্স থাকতে হবে সর্বনিম্ন 4 জিবি রেম এবং 64 জিবি রোম এর বেশি হলে আরো ভালো হয় । স্মার্টফোন অথবা মোবাইল ফোনটি দিয়ে আপনি চাইলেই কিন্তু গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ডিজাইনের অন্যান্য কাজগুলো করতে পারবেন না । 
( কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন )



ডিজাইনের কাজ গুলো করার জন্য একটি ভালো মানের কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ এর প্রয়োজন হবে । ভালো মানের কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ দিয়ে কিন্তু আপনি আউটসোসিং এর সকল কাজগুলো করতে পারবেন কিন্তু এই স্মার্টফোন দিয়ে সবগুলো কাজ করার সুযোগ পাওয়া যাবে না কেবলমাত্র ব্লগিং , ডাটা এন্ট্রি , কপি পেস্ট এবং ফটো এডিট ,  ইউটিউবিং এর মত কাজগুলো করা যাবে । ( কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন )


অনলাইন ভিত্তিক ইনকাম করার জন্য আউটসোসিং এর মধ্যে অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে । এই সুবিধা গুলো প্রায় প্রতিটা ফ্রিল্যান্সার কাজে লাগিয়ে তাদের ক্যারিয়ার গঠন করতে পারে । যে কেউ চাইলেই আউটসোসিংয়ের এই সুবিধা গুলো পেয়ে যাবে । নিম্নে সুবিধাগুলো আলোচনা করা হলো : ( আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা )



১ / বিশ্বের যেকোন স্থানে বসেই একজন ফ্রিল্যান্সার আউটসোসিং পেশাটি করতে পারবে । পৃথিবী জুড়ে এই কাজগুলোর চাহিদা থাকার কারণে অনলাইনে ঘরে বসেই কাজগুলো করা যায় । ( অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করুন )



২ / কাজটি অনলাইন ভিত্তিক হওয়ার কারণে ক্লায়েন্ট খুব সহজেই আপনাকে খুঁজে পাবে এবং আপনার স্কিল সম্পর্কে ধারণা পাবে । অপরদিকে আপনারও ক্লায়েন্ট পেতে ততটা কষ্ট হবে না । ( গ্রাফিক্স ডিজাইনে কিভাবে অভিজ্ঞতা বাড়ানো যাবে )

৩ / আউটসোর্সিং পেশায় কর্মরত সকল ফ্রিল্যান্সারকে আলাদা করে অফিস নেওয়ার কোনো প্রয়োজন পড়ে না । ইন্টারনেট কানেকশন রেখে ঘরে বসে এই কাজগুলো করা যাবে । ঘরে থেকেই শুয়ে-বসে কাজগুলো করা 
যাবে । ( ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম )



৪ / আউটসোর্সিং এ কাজ করার ফলে একজন ফ্রীল্যান্সার আর্থিকভাবে উন্নতি লাভ করে । কাজ করার ফলে মাস শেষে উপার্জন করে থাকে লক্ষ লক্ষ টাকা ।
( আউটসোর্সিং করে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যাবে )



৫ / আউটসোর্সিং পেশার ফলে দেশের বেকারত্বের হার দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে । এক্ষেত্রে দেশের অর্থনৈতিক চাকা দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে । বেকারত্ব কমানোর জন্য আউটসোসিং ব্যাপকভাবে ভূমিকা পালন করছে ।
( বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আউটসোর্সিং এর ভূমিকা )


৬ / অশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি শিক্ষিত জনগোষ্ঠী এই পেশাটির মাধ্যমে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে যাচ্ছে । আউটসোসিংকে অনেক মানুষ কর্মসংস্থান হিসেবে প্রাধান্য দিয়ে থাকে । 
( শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর জন্য আউটসোর্সিং )



৭ / আউটসোর্সিং এর ফলে বায়ারগন তাদের কাজগুলো দ্রুত গতিতে করে নিতে পারে একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিকের মাধ্যমে । ( গ্রাফিক্স ডিজাইন ইনকাম )


 এখন অনেক শিক্ষিত বেকার রয়েছে যারা বর্তমানে শিক্ষা অর্জন করার পর এখন পর্যন্ত কোনো চাকরি পায়নি । তাদের জন্য আউটসোসিং পেশাটি একটি টার্নিং পয়েন্ট । আউটসোসিং পেশাটির ফলে অনেক শিক্ষিত জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা নিজেদেরকে সঠিক ভাবে স্বাবলম্বী করতে সফল হয়েছে । ( প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য আউটসোর্সিং )



আউটসোসিং এর অসুবিধা


আউটসোসিং পেশায় সুবিধার পাশাপাশি কতগুলো অসুবিধা লক্ষ্য করা যায় । যদিও অসুবিধার কাতারে তেমন কিছু দেখা যায় না । আউটসোর্সিং কাজটি সম্পন্ন অনলাইন ভিত্তিক হওয়ায় কাজ করার জন্য ফাস্টেস্ট নেটওয়ার্ক কানেকশন এর প্রয়োজন হয়ে থাকবে ।
( আউটসোর্সিং এর  অসুবিধা )


 ন্যূনতম কোন ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে না । সেটি হতে পারে মোবাইল কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ । একেবারে ফ্রীতে আপনি কাজ করতে পারবেন না কিছুটা হলেও বিনিয়োগ করতে হবে ল্যাপটপ , স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটার কেনার ক্ষেত্রে । ( কি কি সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে )


আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কাজ করতে হলে দ্বিতীয় পক্ষের প্রয়োজন হয়ে থাকে । এ ক্ষেত্রে তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি । আবার অনেক সময় বায়ারগন সঠিক সময়ে ফ্রিল্যান্সার খুঁজে না পেলে তার কাজটি করার জন্য অনেকটা সময় লেগে যেতে পারে । তাছাড়া যথাসময়ে কাজটি সম্পন্ন হয় না । তবে এক্ষেত্রে অনেক ঝামেলার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । 
( outsourcing negative effect )



টাকা উত্তোলন পদ্ধতি



আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে উপার্জনকৃত অর্থ উত্তোলন করার সময় একজন ফ্রিল্যান্সারকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় । ফ্রিল্যান্সারগণকে টাকা উত্তোলনের জন্য বিভিন্ন মেথড ফলো করতে হয় । ফলে অর্থ সংগ্রহের ক্ষেত্রে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় । ( আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলনের উপায়
 সমূহ )



যেমন ধরেন পেপালের মাধ্যমে উপার্জনকৃত টাকা উত্তোলন করা যাবে এখন আপনি যে দেশে আছেন সে দেশে পেপালের প্রচলন নাও থাকতে পারে । সেক্ষেত্রে হয়তো আপনাকে অন্যান্য পেমেন্ট মেথড গুলো বেছে নিতে হবে । তবে আপনি যদি আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করে থাকেন তাহলে আপনাকে আন্তর্জাতিক কারেন্সির মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে হবে । ( টাকা উত্তোলনের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি




 তবে আপনি যে দেশ থেকে মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করবেন সেই দেশগুলোতে যদি লোকাল কারেন্সির মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করার সুবিধা থাকে তাহলে আপনি করতে পারবেন । পেপাল ছাড়াও পেওনিয়ার , মাস্টার কার্ড , ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে । 
( টাকা আদান প্রদানের জন্য বিভিন্ন মাধ্যম )



কিভাবে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখবো ?


অনলাইন থেকে আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ গুলো করে আমরা কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবো সে বিষয়ে উপরে আলোচনা করা হয়েছে । আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং পেশায় কিভাবে কাজ করতে পারব সে বিষয়ে জানতে হলে অবশ্যই নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট
 করুন । ( ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো শিখার উপায় )



আমাদের ওয়েবসাইটে আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো কিভাবে করতে হয় সেগুলো নিয়ে আর্টিকেল দেওয়া রয়েছে ।  এখানে আপনারা আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো কিভাবে শিখবেন , কিভাবে করবেন এবং কিভাবে আপনাদের উপার্জিত টাকা গুলো পকেটে নিবেন এই বিষয় গুলো আলাদা আলাদাভাবে আর্টিকেল এর মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে । ( আর্টিকেল এর মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন )




এই ওয়েবসাইটটির মেনু অপশন থেকে অথবা ক্যাটাগরি অপশন থেকে (নতুনদের জন্য আউটসোসিং ) এই অপশনে আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে এ টু জেড আর্টিকেলগুলো পেয়ে যাবেন । ( আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কিভাবে অভিজ্ঞতা বাড়ানো যায় )

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ