Join Our Telegram channel! name='keywords'/> Free online outsourcing course for beginners-আউটসোর্সিং কি? Part-1

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

Free online outsourcing course for beginners-আউটসোর্সিং কি? Part-1

 freelance jobs online from home

আউটসোর্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং কি?

যারা ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং করে প্রতি মাসে 1 থেকে 2 লক্ষ টাকা উপার্জন করতে চান কিংবা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোসিং কাজ যারা শিখতে চান তাদের জন্য ফ্রি কোর্স চালু করা হয়েছে । যে কেউ চাইলে step-by-step এটুজেড এই ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং সম্পর্কে পোস্টগুলো থেকে সবকিছু শিখে বা ধারণা নিয়ে পৃথিবীর যেকোন দেশ থেকে কাজ করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন । এই জন্য আমরা আছি আপনার পাশে ডিজিটাল বাংলা 360 for মেক মানি অনলাইন । ( Digital Bangla 360 outsourcing course worldwide)


বর্তমান এই ডিজিটাল সময়ে আমাদের দেশে কিংবা পৃথিবীজুড়ে মানুষের মধ্যে অনলাইন থেকে আয় করার কৌতুহল অনেক বেশি । আধুনিক জেনারেশনের মানুষগুলোর মধ্যে অনলাইন থেকে ইনকাম করার আগ্রহ দিন দিন বেড়েই চলেছে । অনলাইন থেকে আয় করার এই পদ্ধতি আমাদের কাছে আউটসোসিং ও ফ্রিল্যান্সিং বলে পরিচিত । ( make money by outsourcing


আমাদের মাঝখানে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা এখন পর্যন্ত আউটসোর্সিং সম্পর্কে কিছুই জানে না । তাদের কাছে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকটা স্বপ্নের মতোই মনে হবে । আবার এমন অনেককেই পাওয়া যাবে যারা কিনা আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছে বা করে যাচ্ছে । (Outsourcing free course)


অনেককেই খুঁজে পাওয়া যাবে যারা কিনা আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এ দুটি বিষয়কে মাখামাখি করে ফেলে । তাদের ধারণা ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং একই সুতোয় গাঁথা । আসলে ব্যাপারটা অন্যরকম , কর্মক্ষেত্রে আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় । ( make money outsourcing fiverr )


আউটসোসিং বলতে নিজের মেইন কাজের বাহিরের অন্য একটি ইনকাম করার রাস্তা বুঝায় না । আমরা অনেকেই নিজের কাজ গুলোর পাশাপাশি অনলাইন পার্ট টাইম জব হিসাবে যে কাজগুলো করে ইনকাম করা হয় তাকে সরাসরি আউটসোসিং বলা যায় না । এই কাজটি মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর অন্তর্ভুক্ত । ( আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর প্রাথমিক ধারণা )


 আউটসোসিং একটি মুক্ত পেশা অপরদিকে ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত এদিক দিয়ে বিষয়টি অনেকটা অভিন্ন । আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এ দু'টি বিষয়ে আশাকরি এখন আমরা সবাই ক্লিয়ার । (Freelancing free course)


আমাদের দেশে ও পৃথিবী জুড়ে জনসংখ্যার হার যেভাবে দিন দিন বাড়ছে ঠিক সেভাবে বাড়ছে না কর্মক্ষেত্রে উন্নতি । তার কারণ হচ্ছে দেশে যদি নতুন করে কোন প্রতিষ্ঠান না হয় তাহলে কিভাবে কর্ম সংস্থানের  উন্নতি হবে ? অনলাইন ভিত্তিক কাজগুলোতে আমরা দেখতে পাই সেখানে রয়েছে কাজ করার জন্য হাজারো প্রতিষ্ঠান । যেখানে কাজ করে লক্ষ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যেই স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে ।  (freelance jobs for students)


অনলাইন ভিত্তিক আউটসোর্সিং বিষয়ের কাজগুলো করার জন্য সবচেয়ে বেশি অনুপ্রেরণা দেখা যায় ছাত্র-ছাত্রীসহ অন্যান্য লেভেলের লোক জনের মাঝখানে । লেখাপড়া এবং পড়াশোনার পাশাপাশি তারা নিজেদেরকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করার জন্য আউটসোসিং পেশাটিকে বেশি নিয়ে থাকে । ( অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সুবিধা )


 আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে কেবলমাত্র আমরাই নই আমাদের সাথে উন্নতি হয় দেশের অর্থনৈতিক চাকা । কাজ করার ফলে অন্যান্য দেশগুলো থেকে আমাদের দেশের রেমিটেন্স আসায় দেশের মাথাপিছু আয় অনেকটাই বেড়ে যায় । (outsourcing jobs for students in bangladesh)


কেবলমাত্র আমাদের দেশ নয় নিজেদের এবং নিজেদের ফ্যামিলির  আর্থিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং এর গুরুত্ব অপরিসীম । তবে আউটসোর্সিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই স্কিল অর্জন করতে হবে । যারা একেবারে নতুন তাদের কাছে এই কাজগুলো শিখতে ধৈর্যের প্রয়োজন হবে । (Outsourcing income in global)


Free online outsourcing course for beginners-আউটসোর্সিং কি? Part-1



আউটসোসিং বলতে কি বুঝায় ?


আউটসোসিং একটি ইংরেজী শব্দ যার বাংলা অর্থ স্বাধীনভাবে কাজ করা । আউটসোসিং কথাটি আউট এবং সোসিং দুইটি ভিন্ন শব্দের মাধ্যমে গঠিত । আউট শব্দের অর্থ বাহির এবং সোসিং শব্দের অর্থ হচ্ছে উৎস ।
( আউটসোসিং এর ধারণা )


 অর্থাৎ আউটসোসিং বলতে বুঝায় যখন কোন কোম্পানি বা সংগঠন তার নিজস্ব কাজ করানোর জন্য বাহির থেকে আলাদা লোকের সাহায্য নিতে হয় । ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে নির্দিষ্ট পারিশ্রমিকের ভিত্তিতে বিভিন্ন কোম্পানি এবং সংগঠনের কাজ করে দেওয়ার নামই আউটসোসিং । ( আউটসোর্সিং শেখার উপায়


আরো সহজভাবে আউটসোর্সিং বলতে বোঝায় কোম্পানির অভ্যন্তরীণ কোনো কর্মচারীকে দিয়ে কাজটি না করিয়ে স্বল্প পরিমাণ টাকা খরচ করে বাইরের অন্য কাউকে দিয়ে কাজটি করে নেওয়াকে আউটসোসিং 
বলে । ( আউটসোসিং এবং ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায়



অনেক অভিজ্ঞ লোকদের মতে আউটসোসিং পেশাটি একটি লাভজনক পেশা কেননা যে কাজটি করিয়ে নেয় সে খুব স্বল্প পরিমাণ টাকার বিনিময়ে কাজ করাতে পারে । অপরদিকে যে আউটসোর্সিং কাজ করে দেয় সেও আর্থিকভাবে অনেকটা লাভবান হয়ে যায় । ( কাদের ফ্রিল্যান্সাার বলা হয় )  


আউটসোর্সিং বিষয়ে আমরা উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি , ধরে নিন আমার একটি ব্লগার ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে সময়ের স্বল্পতার কারণে একটি আর্টিকেলও আমার পক্ষে লেখা সম্ভব হয়নি । তো আমি তাহলে আর্টিকেল লিখলাম কিভাবে ? আর্টিকেল গুলো লেখার জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা খরচ করে অন্য কাউকে হায়ার করতে হয়েছে । ( আউটসোর্সিং এর কাজ কিভাবে করা হয়ে থাকে )



এ বিষয়টি কিন্তু আমার ওয়েবসাইটের ভিজিটররা জানেনা । আমি কাজ করানোর জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা খরচ করে যে পদ্ধতিতে বাইরের থেকে যার সাহায্য গ্রহণ করেছি এটি মূলত আউটসোসিংয়ের কাজ । আউটসোসিং এর কাজগুলো যারা করে থাকে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয় । ( ফ্রিল্যান্সার কারা )



ফ্রিল্যান্সিং বলতে কি বুঝায় ?


ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা এখানে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন । ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি চাকুরী অথবা বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রের মতো টাইম মেইনটেন করে করতে হয় না । যেমন চাকরির ক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিদিন অফিসে গিয়ে একদিন নির্দিষ্ট সময়ে কাজ করতে হয় নয়তো আপনার চাকরি চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । এখানে এরকমটা কখনোই লক্ষ্য করা যায় না । ( ফ্রিল্যান্সিং পেশা কাকে বলে


ফ্রিল্যান্সাররা একাধিক কোম্পানি এবং বিভিন্ন সংগঠনে নির্দিষ্ট পারিশ্রমিকের মাধ্যমে ক্লায়েন্ট অথবা বায়ারদের কাজগুলো করে দেয় । যে কেউ চাইলে তার পছন্দমতো একাধিক কোম্পানিতে কাজ করতে পারবে । ( অনলাইন ভিত্তিক কাজ করার সুবিধা )


ফ্রিল্যান্সিং কাজে আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার , অ্যাপ ডেভেলপার , ওয়েব সাইট ডেভলপার ইত্যাদি তাহলে আপনি চাইলে কিন্তু একসাথে 20 টি কোম্পানিতে কাজ করে 20 বার পেমেন্ট নিতে পারবেন । যদি আপনার ভেতরে 20 টি কোম্পানিতে কাজ করার দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে । এক কথায় বলতে গেলে আপনি যতগুলো কোম্পানিতে যতবার কাজ করবেন তার জন্য ঠিক ততোবারই পেমেন্ট পাওয়া যাবে । ( পেমেন্ট নেওয়ার উপায় )



আশা করি এখন সবাই বুঝতে পেরেছেন । সাধারণত আমারা যখন কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করে থাকি তখন কিন্তু মাস শেষে একবার নির্ধারিত পরিমাণ পেমেন্ট পেয়ে থাকি । কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ে এমনটা কখনো হয় না আলাদা আলাদা কোম্পানিগুলোতে কাজ করার ফলে বহুবার পেমেন্ট নেওয়া যায় । ( The advantage of outsourcing )



ধরুন একটি কোম্পানি কাজ করার জন্য 50 ডলার দিল , অন্য একটি কোম্পানি আরেকটি কাজ করার জন্য 100 ডলার দিল এরকম করে 20 আলাদা আলাদা কোম্পানিতে কাজ করে মাস শেষে 2000 ডলার বা তারও বেশি ইনকাম করলেন । যেহেতু আপনি আলাদা আলাদা কোম্পানিগুলোতে কাজ করেছেন যেহেতু একটি মাসে আলাদা আলাদা ভবে পেমেন্ট পাবেন একাধিকবার । ( পেমেন্ট নেওয়ার সুবিধা )



সাধারণ জব করে যে পরিমাণ ইনকাম করা যায় তার থেকে বহু গুণ বেশি টাকা ইনকাম করা যায় ফ্রিল্যান্সিং করে তার কারণ হলো ফ্রিল্যান্সিং এর পেমেন্ট গুলো ডলারের মাধ্যমে দেওয়া হয়ে থাকে । যার কারণে ফ্রিল্যান্সিং এ ইনকামটা অনেক বেশি হয়ে থাকে । সাধারণত যারা জব করে থাকে তাদের সাথে ফ্রিল্যান্সারদের তুলনা করছি না কেবলমাত্র বোঝানোর জন্যই বলা । ( ইনকাম করার সহজ উপায় )


বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য অন্যকে হায়ার করতে হয় অন্যকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নিতে হয় । এই ধরনের পদ্ধতিতে কাজ গুলো করা হয় বিধায় এটিকে  ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়ে থাকে । ( Best income 
website )


ফ্রিলান্সিং পেশায় আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন এবং আপনার ভেতরে যদি কোনো ধারণা না থাকে তাহলে সর্বপ্রথম যে কোন একটি অথবা একাধিক বিষয়ের উপর আপনাকে দক্ষ হতে হবে । কাজগুলো করার জন্য অবশ্যই আপনাকে স্ক্রিল এবং দক্ষতা বাড়াতে হবে । 
( ইনকাম করার জন্য কিভাবে দক্ষতা বাড়াতে হবে )


একপর্যায়ে আপনি যখন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে যাবেন তখন কোন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করবেন সে বিষয়ে জানা আবশ্যক । পৃথিবীজুড়ে জনপ্রিয় যে মার্কেটপ্লেস রয়েছে যার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করে টাকা ইনকাম করা যাবে । কোম্পানি গুলোতে কাজ করার জন্য উল্লেখযোগ্য মার্কেটপ্লেস গুলো হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার , আপওয়ার্ক , পিপল পার আওয়ার , ফাইবার ইত্যাদি । ( অনলাইন থেকে ইনকাম করার মার্কেটপ্লেস )


একজন ফ্রিল্যান্সার কখনো নির্দিষ্ট কোম্পানির উপর নির্ভর করে কাজ করে থাকে না । তারা স্বাধীনতাভাবে একাধিক কোম্পানিতে কাজ করে থাকে । যেকোনো ফ্রিল্যান্সার চাইলে কাজ করতে পারে আবার না চাইলে নাও করতে পারে এটা নির্ভর করে তার নিজের উপর ।
( ঘরে বসে মোবাইলে আয় )



 চাইলে সে একসাথে 5 টি কোম্পানির কাজ করতে পারে 10 টি কোম্পানির সাথে কাজ করতে পারে এটা  সম্পূর্ণই ফ্রিল্যান্সারের উপর নির্ভর করে থাকে । একজন ফ্রিল্যান্সারের ভিতরে যদি প্রফেশনাল মানের দক্ষতা না থাকে তাহলে তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম । 
( কিভাবে কাজ করতে হয় মার্কেটপ্লেসে )


ফ্রিলান্সিং পেশায় অনেক রকমের কাজ রয়েছে যেগুলো করে আপনি হাজার হাজার টাকা কামিয়ে নিতে 
পারবেন । যে কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেগুলো হলো : ( হাজার হাজার টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট )

১ / ডিজিটাল মার্কেটিং 

২ / ব্লগিং

৩ / ইউটিউবিং 

৪ / সিপিএ মার্কেটিং

৫ / ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

৬ / ট্রানসলেশন এবং রাইটিং

৭ / ডাটা এন্ট্রি 

৮ / গ্রাফিক্স ডিজাইন

৯ / লোগো ডিজাইন 

১০ / ফটো এডিটিং

১১ / টি-শার্ট ডিজাইন

১২ / এসইও

১৩ / গেমিং ভিডিও এডিটর

১৪ / থ্রিডি রেন্ডারিং

১৫ / আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ

১৬ / ওয়াডপ্রেস

১৭ / ফেসবুক মার্কেটিং

১৮ / কপিরাইটিং 

১৯ / কনটেন্ট রাইটিং

২০ / মাইক্রোসফট এক্সেল 

২১ / ইত্যাদি ইত্যাদি

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কিভাবে ধারণা অর্জন করতে পারবেন ?


আমাদের মাঝখানে এমন অনেকেই রয়েছে যারা কিনা ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চায় কিন্তু এ বিষয়ে বিন্দুমাত্র কোন ধারণা তাদের মাথায় নেই । তারা কিভাবে ধারণা অর্জন করে কাজ করতে পারবে নতুনদের এ প্রশ্নটি করা অনেকটাই স্বাভাবিক । তাই আপনাদের জন্য আমরা ফ্রি ফ্রিল্যান্সিংআউটসোর্সিং কোর্স চালু করেছি ।  ( অনলাইন থেকে কাদের জন্য ইনকাম করার সহজ )



এখান থেকে আপনারা এ টু জেট ফ্রিতে শিখতে পারবেন । অনলাইনে কাজ করার জন্য তাদের সর্ব প্রথমে নিজের ইচ্ছা অথবা আগ্রহকে প্রায়োরিটি বা মুল্য দিতে হবে । যদি ফ্রিল্যান্সিং পেশার কোন বিষয়েই আপনার ধারনা না থাকে তাহলে ভেঙে পড়ার  কোন প্রশ্ন আসেনা । তার কারণ হলো ধারণা অর্জন করার জন্য অনলাইন ভিত্তিক অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে । ( অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় )



উদাহরণস্বরূপ আমি বলতে পারি ইউটিউব এবং বাংলা ব্লগের এর পাশাপাশি আমরা আছি আপনার পাশে ডিজিটাল বাংলা 360 এখান থেকে আপনি চাইলে ভিডিও দেখে এবং আর্টিকেল পড়ে ধারণা অর্জন করতে পারবেন । ( অনলাইন ভিত্তিক কাজ গুলো কোথায় খুঁজে পাওয়া  )


ফ্রিল্যান্সিং পেশার যেকোনো একটি বিষয়ের উপর ধারণা অর্জন করে সে বিষয়টিকে বাস্তবায়ন করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন তবে আপনি চাইলে কেবল একটি মাত্র নয় একসাথে অনেকগুলো কোর্স কমপ্লিট করতে পারবেন । যদি আপনার ভেতরে একসাথে অনেকগুলো কোর্স করার অথবা ধারণা অর্জন করার মত সামর্থ্য থেকে থাকে তাহলে আপনি করবেন সেটি আলাদা বিষয় । ( Outsourcing free course )




 আর যারা লং লাইফ টাইম কাজ করার জন্য একটি বিষয়ের উপর ধারণা অর্জন করে সেটি করেই টাকা ইনকাম করতে চান , তাহলে আপনি একটি বিষয়ের উপর কাজ করবেন । মোট কথা হচ্ছে আপনি কয়টি বিষয়ের উপর কাজ করে টাকা ইনকাম করতে চান এবং ফ্রিলান্সিং পেশায় কোন কোন কাজগুলো সম্পর্কে আপনি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চান এটি সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার । ( Online income job )



কাজ শিখার প্রথম অবস্থায় কাজগুলো আপনার অনেক কঠিন বলে মনে হতে পারে তবে যখন শিখে যাবেন তখন কাজ করার আগ্রহ বেড়ে যাবে । কাজ শিখার জন্য অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম অথবা বই এমনকি আপনার আশেপাশের অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সাহায্য গ্রহণ করতে পারেন । ( অনলাইন থেকে আয় করার কৌশল )


আমার পক্ষ থেকে একটি বিষয়ে সাজেস্ট থাকবে আর সেটি হচ্ছে কখনো ইনকাম করার জন্য শর্টকাট পদ্ধতি বেছে নিবেন না । লং লাইফ টাইম কাজ করার জন্য আপনার পছন্দমত একটি ভালো কাজ বেছে নিন এক্ষেত্রে সময় এবং টাকা খরচ করতে হলেও করবেন কেননা এটি আপনার জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে পারে ।
 তবে আমি এটা বলছি না যে ছোট ছোট বিষয়গুলো কাজ করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না ।
( অনলাইন ইন্টারনেট ভিত্তিক আয়ের উৎস )




 এটা আমি এজন্য বলেছি যে এখন হয়তো ছোটখাটো একটি কাজ করে মাসে 10 থেকে 15 হাজার টাকা ইনকাম করে নিলেন কিন্তু একটা সময়ে যখন আপনার ফ্যামিলি হয়ে যাবে তখন কিন্তু বেশি টাকার প্রয়োজন হবে । তখন যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ের ওই কাজগুলো জানা থাকে তাহলে মাস শেষে অনেক টাকা ইনকাম করা আপনার কাছে কোন ব্যাপার নয় ।
( অনলাইনের মাধ্যমে লক্ষ টাকা ইনকাম করার নির্দেশনা )


আউটসোর্সিং কিভাবে করতে পারবেন ?


অনলাইন থেকে কাজ করে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে যেকোন একটি বিষয়ের উপর অভিজ্ঞতা লাভ করতে হবে । তবে সর্বপ্রথম আপনাকে যেখানে কাজ করবেন অর্থাৎ যে মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করবেন সে বিষয়ে ধারণা রাখতে হবে । ( কিভাবে করতে হবে আউটসোর্সিং )



 তার কারণ হচ্ছে আপনি যদি না জানেন যে কোথায় কাজ করতে হবে তাহলে আপনি যতই কাজ পারেন না কেনো ইনকাম করতে পারবেন না । আউটসোর্সিং এর কাজ করার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে রয়েছে । তারমধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মার্কেটপ্লেস হল freelancer.com , odex.com , upwork.com , 99designs.com । ( আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো কোথায় পাওয়া যাবে )


উপরিউক্ত মার্কেটপ্লেসগুলোতে বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে যারা তাদের কোম্পানির কাজগুলোকে নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক দিয়ে অন্যের মাধ্যমে করে থাকে । আর এই কাজগুলো ফ্রিল্যান্সাররা নিয়ম ও শর্ত মেনে করে দিয়ে থাকে । অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করাটা এত সোজা নয় । এজন্য আপনার প্রয়োজন অভিজ্ঞতা এবং ধারণা । ( মার্কেটপ্লেসে কাজ করার অভিজ্ঞতা )



কারা আউটসোসিং পেশাটি করতে পারবে ?


কমবেশি সবাই আউটসোর্সিং পেশায় নিযুক্ত হতে 
পারবে । তবে ক্রিয়েটিভিটি যাদের মধ্যে বেশি মার্কেটপ্লেস গুলোতে তারাই টিকে থাকবে এবং ইনকাম করতে পারবেন । আউটসোর্সিং করার জন্য নির্দিষ্ট অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা ছাড়াও একটি স্মার্টফোনের পাশাপাশি প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট সংযোগের । 
( আউটসোর্সিং করার জন্য কিসের প্রয়োজন )



সবাই চাইলেও এ কাজটি করতে পারবেন না তবে যাদের মধ্যে কাজগুলো করার আগ্রহ বেশি তারাই এখানে সাফল্য অর্জন করতে পারবে বলে আমি মনে করি । একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনার ভিতরে যে গুণাবলী থাকতে হবে সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো । ( How to learn about outsourcing )



ক্রিয়েটিভিটি


ছোট-বড় আপনি যে কাজগুলি করে থাকেন না কেন সে কাজগুলো বিষয়ে আপনার পারদর্শী হতে হবে । তাহলে কিন্তু আপনি সাফল্যের দারগোড়ায় দাঁড়াতে পারবেন এবং নিজেকে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার বলে দাবি করতে পারবেন । ছোটখাটো কাজ গুলো থেকে শুরু করে দেশ চালানো প্রতিটা কাজেই কিন্তু আপনার আলাদাভাবে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন । শুধুমাত্র আপনি নয় আউটসোর্সিং পেশায় আপনার মত হাজারো ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসগুলোতে ঘুরে বেড়াচ্ছে । 
( How to develop freelancing )



তাদের থেকে আলাদা এবং ক্রিয়েটিভ মানের নলেজ আপনার মাথায় থাকতে হবে তাহলে মার্কেটপ্লেসগুলোতেও আপনার অবস্থান অনেকটা উপরে চলে যাবে এবং তার সাথে সাথে ইনকাম । তার সাথে সাথে আপনাকে অনেকটা বুদ্ধিমান হতে হবে । ক্লায়েন্ট অথবা বায়ার যে কাজগুলো আপনাকে দিয়ে করিয়ে নিতে চায় সে কাজগুলোকে অবশ্যই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন ।
( Online best income site )



পরিশ্রমী এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে


বাংলায় একটি অনুবাদ রয়েছে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি । আউটসোসিং পেশায় সর্বপ্রথম আপনাকে ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে । ধৈর্যের পাশাপাশি আপনাকে অনেকটাই পরিশ্রমই হতে হবে । কোন কিছু এমনিতেই পাওয়া যায় না তার জন্য অনেকটাই পরিশ্রম ও সাধনা করতে হয় । ( ইনকাম করার জন্য কিসের প্রয়োজন )


আউটসোর্সিং পেশার কাজগুলোকে করার জন্য ধৈর্যের বাধকে অনেকটা পোক্ত করতে হবে । কাজের মাঝখানে কখনো হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না । প্রথমে হয়তো কাজ গুলো আপনার কাছে অনেকটা কঠিন মনে হতে পারে তবে যখন কাজগুলো সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন তখন অনেকটাই ইজি বলে মনে হবে আপনার কাছে । ( অনলাইন থেকে ইনকাম করার সুবিধা )



 ধৈর্যের পরীক্ষায় যদি আপনি পাশ না করতে পারেন তাহলে অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলা যায় এ কাজগুলো আপনার জন্য নয় । তবে কাজগুলো করার জন্য নিজের আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ ঘটানো উচিত তাহলে হয়তো অনেকটা এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে । ( কাদের জন্য আউটসোর্সিং )



কিভাবে শিখবেন আউটসোর্সিং ? 


একটি প্রবাদ রয়েছে শিক্ষার কোন শেষ নেই , আপনি যতই অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন না কেন আপনার ভেতরে থাকা অভিজ্ঞতাগুলোকেও পূর্ণাঙ্গ ভাবে শিখা প্রয়োজন । নয়তো আপনার ভেতরে যে জ্ঞান গুলো রয়েছে সেগুলো আস্তে আস্তে বিলীন হয়ে যেতে পারে । আর আউটসোর্সিং পেশায় যারা একেবারেই নতুন তারা যেভাবে কাজগুলো শিখতে পারেন সে বিষয়ে দুইটি ক্যাটাগরি আলোচনা করা হলো । ( অনলাইন কাজগুলো সম্পর্কে ধারণা লাভ )


ইউটিউব


ইউটিউব এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আমরা ইনকাম বিষয়ক প্রায় সবগুলো সাইট সম্পর্কে ধারণা পেতে 
পারি । এখানে এমন কোন কিছু নেই যেটা আপনি খুঁজে পাবেন না । যদি আপনি ইউটিউব থেকে আউটসোসিংয়ের কাজ গুলো শিখতে চান তাহলে আপনার চোখের সামনে অসংখ্য ভিডিও চলে আসবে সার্চ করার মাধ্যমে । সেখান থেকে আপনি চাইলে আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিংসম্পর্কে ধারণা নিতে পারবেন । ( ইউটিউব এর মাধ্যমে ধারণা অর্জন )



আপনি যদি একেবারেই নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আমার পক্ষ থেকে সাজেস্ট থাকবে ইউটিউব থেকে ধারণা নেওয়া । কেননা ইউটিউব প্লাটফর্মে ভিডিওতে মাধ্যমে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে আউটসোর্সিং ধারণা নেওয়ার সুবিধা রয়েছে । আপনি যে দেশেই থাকেন না কেনো ইউটিউব থেকে এই সেবাটি গ্রহণ করতে পারবেন খুব সহজেই । এই বিষয়টি আপনাদের জন্য অনেকটাই হেল্প ফুল বলে মনে হয়েছে আমার কাছে । ( অনলাইন ভিত্তিক প্লাটফর্ম )


ব্লগের মাধ্যম


আমরা অনেকেই আছি যারা পড়তে অনেকটা ভালোবাসি । তাদের জন্য আউটসোর্সিং শেখার সেরা মাধ্যম হচ্ছে এই ব্লগার । এর জন্য আপনাকে অবশ্যই গুগল অথবা ক্রোম ব্রাউজারের সাহায্য নিতে হবে । 
( আর্টিকেল এর মাধ্যমে ধারণা লাভ )


বিভিন্ন ব্রাউজিং সিস্তেম এসব তথ্য গুলোকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা হয়েছে আপনি চাইলে খুব সহজেই সে গুলোকে আপনার চোখের সামনে এনে পড়ে ধারণা নিতে পারবেন । ( How to learn about outsourcing and freelancing with blog )



ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সুবিধা


আমাদের আশেপাশে এমন অনেক ছাত্রছাত্রী রয়েছে যারা আউটসোসিংয়ের কাজ করে মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে নিচ্ছে । পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব হিসেবে আউটসোর্সিং করে অনেকে স্টুডেন্ট আছে যারা আর্থিক ভাবে লাভবান হয়েছে । আউটসোসিং কাজ গুলোতে স্টুডেন্ট এর উপস্থিতি থাকা অনিবার্য । এতে করে হাজারো স্টুডেন্ট এর পাশাপাশি আমাদের দেশের মাথাপিছু আয় এবং অর্থনৈতিক চাকা দ্রুত গতিতেই এগোবে । ( Best income site for student )


আমাদের দেশে হাজারো স্টুডেন্ট রয়েছে যারা অনলাইনে কাজ করে মাস শেষে অনেক টাকা কামিয়ে নিচ্ছে । এতে করে আলাদাভাবে তাদের একটি ইনকাম করার সোর্স বা মাধ্যম গড়ে উঠেছে । আলাদা নলেজ এবং জ্ঞান থাকার কারণে ইন্টারনেটভিত্তিক এই কাজগুলো তাদের কাছে ততটা কঠিন বলে মনে হয় না ।
ছাত্র-ছাত্রীরা কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবে )

এ বিষয়ে আরো জানতে ও পেতে দ্বিতীয় পর্ব টি দেখুন দ্বিতীয় পর্বে যেতে এখানে ক্লিক করুন ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ