Join Our Telegram channel! name='keywords'/> অ্যমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় $4000+ | How to earn amazon affiliate marketing?

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

অ্যমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় $4000+ | How to earn amazon affiliate marketing?

এখন আমাদের মধ্যে যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করছে, আজ যারা অনলাইন থেকে নিয়ম করার কথা ভাবছে কিংবা যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য উঠে পরে লেগেছে তারা হয়তো এই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কথা অবশ্যই শুনেছে। তার কারণ হলো ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আর এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য আপনার কাছে একটি ল্যাপটপ কিংবা ভালো মানের কম্পিউটার থাকতে হবে। 

তার সাথে আপনার সম্পর্কে সম্পূর্ণ গাইডলাইন সম্পর্কে জানতে হবে যদি আপনি এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে চান। শুধু এই ক্ষেত্রেই নয় আমরা যদি অন্য ক্ষেত্রেও কোনো কিছু নিয়ে ইনকাম করতে চাই তাহলে সে বিষয়ে আমাদের আগে সম্পূর্ণ তথ্য জানা উচিত। তার কারণ হলো সেখান থেকে যে আপনি ইনকাম করবেন সেটা কি শুধু ক্ষণিকের জন্য নাকি সেখান থেকে আপনি ভবিষ্যৎ ইনকাম করতে পারবেন। 

যদি আপনি ক্ষনিকের জন্য কিংবা একবার সেখানে ইনকাম করতে পারেন তাহলে সেই জায়গায় সময় ব্যয় করাটা হয়তো বোকামির কাজ হয়ে যাবে। তবে আপনি সেই জায়গায় সময়ে ব্যয় করতে পারেন যে জায়গায় থেকে ভবিষ্যতেও ইনকাম করা সম্ভব। হ্যাঁ আপনি সেই জায়গায় অবশ্যই সময় ব্যয় করতে পারেন যে জায়গায় ভবিষ্যৎ ইনকাম করা সম্ভব তবে বর্তমান নয়। তবে আপনি সেখান থেকে অল্প কিছু টাকা ইনকাম করতে পারলেও হয়তো আস্তে আস্তে আপনার কাজের ক্যাটাগরি ও বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ইনকাম সেখান থেকে বৃদ্ধি হবে। 

আর যে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ সম্পূর্ণ করা হয় amazon এর মাধ্যমে তাকে amazon এফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। তবে আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলা ৩৬০ এর মাধ্যমে জানবো যে কিভাবে এই amazon এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়। প্যাসিভ ইনকাম বলতে কি বুঝি এটা আমরা প্রায় সকলেই জানি। তবে এখন আমরা জানব যে কিভাবে amazon এভিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়, কিংবা এই আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা কি, তাছাড়া এই amazon এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভবিষ্যতে কি কি লাভবান হব ইত্যাদি বিষয়।


How to digital marketing start


আসলে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

আমরা যদি amazon এফিলেট মার্কেটিং এর কথা সম্পূর্ণভাবে বুঝতে চাই কিংবা জানতে চাই তাহলে আমাদের সর্বপ্রথমে জানতে হবে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত তথ্য। তার কারণ হল আমরা যখনই কোন একটি বড় বিষয় জানতে কিংবা বসতে চাই তখনই আমাদের সে বিষয়ে সাথে জড়িত সকল ছোট তথ্যগুলো আমাদের আগে জানতে হয়। আর সেই ছোট তথ্যগুলো জানার মাধ্যমে আমরা এমনিতেই বড় বিষয়টি বুঝে যাই। আর এখানেও আমাদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বুঝতে হবে যদি আমরা amazon এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বুঝতে চাই।

ধরুন আপনার একটি প্রোডাক্ট আপনি বিক্রি করবেন অনলাইনের মাধ্যমে। আর সেই প্রোডাক্টটি আমি আমার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে সেটি বিক্রি করে দিলাম। আর এর জন্য আপনি আমাকে অবশ্যই কিছু পারসেন্ট টাকা দিবেন লাভ থেকে। সোজা কথা বলতে গেলে যে টাকা লাভ হবে তার থেকে কিছু পারসেন্ট টাকা আপনি আমাকে প্রদান করে থাকবেন আপনার প্রোডাক্ট টি বিজ্ঞাপন করে বিক্রি করার জন্য।

আর আপনি যখন অনলাইনে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বিজ্ঞাপন করে বিক্রি করে দিবেন। ঠিক তার জন্যই কিছু পারছেন টাকা আপনি পেয়ে যাবেন সেই কোম্পানি থেকে। তবে হ্যাঁ আপনি যে প্রোডাক্টটি বিজ্ঞাপন করেছেন‌ সেই প্রোডাক্ট টি যদি আপনার লিংক এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ক্রয় করে তাহলে আপনি এখান থেকে কিছু পারছেন টাকা পাবেন। আর একে বলা হয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আর এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার অবশ্যই একটি ভাল মানের ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারের প্রয়োজন পড়বে।


আরো পড়ুন: ডিজিটাল মার্কেটিং এ ক্যারিয়ার গড়ার সহজ উপায়


তবে বর্তমান সময়ে এমন অনেক কোম্পানি পেয়ে যাবেন যেখানে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। তবে আপনার যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পূর্ণ ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে আরও বিভিন্ন মাধ্যমেও আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। তার জন্য আপনাকে এক্সট্রা কোন কোর্স কমপ্লিট করতে হবে না। যেমন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর পাশাপাশি আপনি যে কোন কোম্পানির ভিতরে রেফার করে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। তবে আপনি যদি একজন প্রফেশনাল এফিলেট মার্কেটার হয়ে যান তাহলে আপনার এখানে ইনকাম হয়ে যাবে সহজেই ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা প্রতি মাসে কিংবা তারও বেশি।


আসলে amazon এফিলিয়েট কি?

বিশ্বের সবচাইতে জনপ্রিয় এবং বড় ই কমাস ব্যবসার ভিতর এ্যামাজন হচ্ছে সর্বপ্রথমে। এই সাইটটির ভিতরে গড়ে প্রতি মিনিটে প্রায় ৮৬ হাজার মার্কিন ডলার এর মত পণ্যের বিক্রি হয়। তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে অ্যামাজন যে পিছিয়ে রয়েছে এমনটাও নয়। আসলে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে amazon o টক্কর দিয়েছে বললে চলে। অফিলিয়েট প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমেও amazon তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারে খুব সহজে। তবে এই কৌশলটি এমাজন ব্যাবহার করছে শুধু মাত্র তাদের পণ্যকে অতি দ্রুত বিক্রি করার জন্য। আমাজন সাইটের ভিতরে তাদের পণ্য কি বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে যার ভিতরে এই এফিলিয়েট প্রোগ্রামিং মাধ্যম হচ্ছে অন্যতম একটি মাধ্যম।

তবে বিশ্বের যে কেউ চাইলেই অ্যামাজনের এ প্রোগ্রামিং করে টাকা আয় করতে পারবে খুব সহজে। তবে এখান থেকে টাকা আয় করতে হলে অবশ্যই তাদের পণ্যকে বিক্রি করতে হবে আপনার। তবে সে বিক্রির উপর নির্ভর করবে আপনার টাকার ইনকাম। ধরুন আপনি তাদের দুটি প্রোডাক্ট নিয়ে বিজ্ঞাপন করেছেন আর সেই দুইটি প্রোডাক্ট কি বিক্রি হয়েছে। আর এখানে আপনার ইনকাম হবে সে দ্রুতির প্রোডাক্টের যত লাভ রয়েছে তার থেকে কিছু পারসেন্ট টাকা।

তবে আপনাদের সরল মনে এই প্রশ্নটি হয়তো জাগতে পারে যে বিশ্বের ভিতরে হয়তো এফিলেট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার উপায় অনেকগুলো রয়েছে তবে অ্যামাজন কেন? আসলে এই আমাজন খুব দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে ফেলেছে পুরো বিশ্বের ভিতরে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে। তবে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যেগুলো প্রোডাক্ট দেখায় এক রকম আবার সেল দেয় আরেক রকম। যার জন্য সেই কোম্পানিগুলো তাদের জনপ্রিয়তা হারিয়েছে। তবে এমাজনই এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি যে পণ্যটি অর্ডার করবেন সঠিক পণ্যটি পেয়ে যাবেন। 

আপনারা হয়তো অ্যামাজনের লোগোটি দেখলে বুঝতে পারবেন যে অ্যামাজনের এ থেকে জেড পর্যন্ত একটি চিহ্ন রয়েছে। যার মাধ্যমে আমরা এটা খুব সহজে বলতে পারি যে সেখানে এ টু জেড প্রায় সকল পণ্যই রয়েছে। আর তাদের সেই সকল পণ্য থাকার কারণে তাদের গ্রাহক ও অনেক বেশি পুরো বিশ্বের ভিতরে। তাই যে কেউ চাইলেই তাদের পন্যকে প্রমোট করে কিংবা প্রোগ্রামিং করে বিক্রি করে কিছু পারসেন্ট টাকা ইনকাম করতে পারবে সেখান থেকে।


অ্যামাজন থেকে কমিশন করলে কত টাকা পাওয়া যায়?

আমাদের সরল মনে হয়তো এই প্রশ্নটি অবশ্যই থাকতে পারে যে, অ্যামাজন থেকে তো আমরা টাকা ইনকাম করব তো করব কিভাবে? আসলে এখানে এফিলিয়েট মার্কেটারের কাজ অনেক বেশি। তার কারণ হলো অ্যামাজন সাইটের ভিতরে এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। আপনি যদি কোন একটি পণ্যের প্রোডাক্ট রিভিউ করে কিংবা সেটিকে প্রমোট করেন। আর আপনার লিংক এর মাধ্যমে ধরুন একজন গ্রাহক সে পণ্যটি ক্রয় করেছে। তবে আপনি এখান থেকে কত টাকা ইনকাম করবেন সেটিও হয়তো আপনার মনে জাগতে পারে।

ধরুন একটি পণ্যের মূল্য ১০০ ডলার। সে পণ্যটি আপনার লিংক এর মাধ্যমে একজন গ্রাহক ক্রয় করেছে। আর আপনাকে বলা হয়েছে যে যদি আপনি এই প্রোডাক্টটি বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনাকে ১০% দেওয়া হবে কমিশন। তাহলে আপনি এখানে ১০০ ডলারের ভিতরে পেয়ে যাবেন ১০ ডলার। তবে হ্যাঁ এটা শুধু কমিশনের মাধ্যমে ইনকাম করাই সম্ভব। তাছাড়া একই পণ্যের দাম যদি হয় 500 ডলার আর পার্সেন্ট যদি থাকে দশ পার্সেন্ট কমিশন। তাহলে আপনি সেই প্রোডাক্টটি বিক্রি করার মাধ্যমে সেখান থেকে ৫০ ডলার কমিশন পাবেন।

তবে এই আমাজন সাইটে যেহেতু পুরো বিশ্বের ভিতরে নাম্বার ওয়ান একটি সাইট। সেও তো এখানে অনেক ধরনের পণ্য রয়েছে তবে এখানে এক এক ধরনের পণ্যের কমিশন এক এক ধরনের হতে পারে এটাই স্বাভাবিক। তবে আপনাকে পণ্যের রিভিউ করার আগে সেই পণ্যের কমিশন সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। আর যে পণ্যের কমিশন বেশি দেখবেন আপনি ঠিক সেই পণ্যের রিভিউ করার চেষ্টা বেশি করবেন। তার কারণ হলো সেখান থেকে আপনার ইনকামটাও একটু বেশি হবে বলে ধারণা করা যায়।

শেষ কথা,

আসলে বর্তমান সময়ে amazon এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার চাহিদাটাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আপনি যদি এই কাজটির প্রতি দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে হয়তো আপনিও amazon থেকে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন প্রোডাক্ট রিভিউ করে। তবে বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের কিরকম লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর আজকের আর্টিকেল এর সম্পর্কে যদি কোন তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করতে পারেন। আর বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ