Join Our Telegram channel! name='keywords'/> Shiba inu থেকে মাসে $1000 ইনকাম | Shiba Inu কি?

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

Shiba inu থেকে মাসে $1000 ইনকাম | Shiba Inu কি?

অনলাইন দুনিয়ায় একের পর এক ঘটতে থাকে নানা মুখি আশ্চর্যজনক কিছু বিষয় এরই ধারাবাহিকতায় এখন পুরো পৃথিবী জুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী নাম হচ্ছে শিবা কি বুঝতে পারলেন না তো বিষয়টা? সঙ্গে থাকুন আশা করি বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

আমরা কিন্তু কাঠনছবি তেও দেখতে পারি শিবা নামের কিছু কাটুন মুভি রয়েছে সেগুলো কিন্তু মস্ট পপুলার যেগুলো এখন অনেক পোলাপান কিন্তু দেখতে পছন্দ করেন আবার অনেক সময় দেখা যায় অনেক বড় মানুষও কিন্তু এই শিবা কার্টুন গুলো দেখতে পছন্দ করেন যাইহোক আমি এখন আপনাদের মাঝে কাটুন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি এসেছি শিবা কোম্পানির নতুন প্রজেক্ট নিয়ে ।

তবে আমার জানা নেই শিবাকাঠুন কোম্পানি কিংবা আজকে যে কোম্পানির শিবা নামে রিভিউ করতে এসেছি দুইটা একই কোম্পানি কিনা এটা অবশ্য আমার জানা নেই তবে শিবা নামের এই নতুন ডিজিটাল যুগে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সেটা নিয়ে আজকে আপনাদের মাঝে আলোচনা করব যে বিষয়গুলো আপনারা জানলে হয়তোবা অনেকেই অবাক হবেন।

বিষয়টি অনেকেই জানেন আবার অনেকেই হয়ত বা জানেন না এইতো কিছুদিন আগে ভারত সরকার ইন্ডিয়াতে সরকারিভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা ঘোষণা করে দিয়েছেন অর্থাৎ সরকার অনুমোদন করে দিয়েছেন তখন থেকেই কিন্তু আলোড়ন সৃষ্টি করেছে ক্রিপ্টোকারেন্সির জগত যদিও ক্ষেত্রবিশেষে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের বা ইনভেস্টরদের দিতে হয় 30 শতাংশ পর্যন্ত সরকারি ভ্যাট, আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে ভালো লেগেছে সরকারিভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দেওয়ার জন্য।

এই ধারাবাহিকতার হাত ধরে ভারতে এসেছে নতুন ডিজিটাল মুদ্রা যার নাম দেওয়া হয়েছে শিবা ইনু এখন অনেকে বলতে পারেন শিবা ইনু কি শিবা ইনু কিভাবে কাজ করে শিবা ইনু থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন করবো আসুন আমরা এ বিষয়গুলো বিস্তারিত জেনে নেই।



Shiba inu থেকে মাসে $1000 ইনকাম | Shiba Inu কি?



শিবা ইনু কি?



সকলের উদ্দেশ্যে বলছি শিবার অপর নাম বলা যেতে পারে ডিজিটাল মুদ্রা বা ভার্চুয়াল জগতে টাকা লেনদেনের নাম হচ্ছে শিবা বলে রাখা ভালো মূলত ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে কাজ করে থাকে এই শিবা কম্পানি যাদের বিটকয়েন সম্পর্কে ধারণা রয়েছে তাদের আসলে নতুন করে আর বলার কিছু থাকে না তবে যারা নতুন তারা হয়তো বা জিনিসটা নাও বুঝতে পারেন তবে সঙ্গে থাকুন আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পারবেন।

2012 সালে জাপানের এক বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেন আল্লায় দিলে ডিজিটাল মুদ্রা যার নাম ওই সময় দেওয়া হয়েছিল বিটকয়েন এখন বিটকয়েন হচ্ছে পৃথিবীর সবচাইতে নামিদামি ক্রিপ্টোকারেন্সি কিংবা ডিজিটাল কয়েন যেটাই বলি না কেন সেই বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা দেখে পৃথিবীতে এখন পাঁচ থেকে সাত হাজারের উপরে কারেন্সি এসেছে যদিও বিটকয়েন এর আশেপাশে এখন পর্যন্ত কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি আসতে পারেনি তারপরও থেমে নেই অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি কোম্পানিগুলোর প্রচেষ্টা।

তবে জেনে খুশি হবেন ভারত থেকে শিবা  কয়েন পরিচালিত হলেও এটি ব্যবহার করা যাবে প্রায় পৃথিবীর সকল দেশ থেকেই যেমনটা আমরা বিটকয়েন ব্যবহার করতে পারি ঠিক ওরকম ভাবেই এই শিবা কয়েন কে ব্যবহার করতে পারব আমরা প্রায় প্রতিটা দেশ থেকেই।

শিবা কয়েন বিট কয়েনের মতো বিশ্বের বিভিন্ন পপুলার বিভিন্ন ডিজিটাল ওয়ালেট এর মাধ্যমে পরিচালনা করা যাবে বা লেনদেন করা যাবে যেমনটা আমরা বিটকয়েন কিংবা ইথিদিয়াম দিয়ে ডিজিটাল কারেন্সি লেনদেন করে থাকি ঠিক একইভাবে শিবা কয়েন দিয়েও কাজগুলো করা যাবে তবে কার্যকলাপ এক হলেও শিবা কয়েনের প্রাইস আর বিটকয়েনের প্রাইস এর রয়েছে আকাশ-পাতাল ডিফারেন্স।

এটা শুনে হয়তোবা অনেকে অবাক হতে পারেন আসলে অবাক হওয়ার কিছু নেই বিটকয়েন যখন পৃথিবীতে আবিষ্কার হয়েছিল তখন একটি বিটকয়েনের দাম ছিল মাত্র বাংলা টাকায় হিসাব করলে 4 থেকে 5 টাকা সেই বিটকয়েনের প্রাইস এখন 40 থেকে 45 লক্ষ টাকা যদিও এটার দাম মুহূর্তে মুহূর্তে বাড়ে-কমে তারপরও বুঝতে পেরেছেন বিটকয়েন কোথা থেকে কোথায় চলে এসেছে তাহলে শিবা কয়েনের বেলায় এমনটা হবে না এটার কোন গ্যারান্টি নেই শিবা কয়েনের দাম যেকোনো সময় বারতে পারে।

তো বন্ধুরা বুঝতেই পারতেছেন এখন যদি আপনারা শিবা কয়েন টাকে সংরক্ষণে রাখেন কে জানে হয়তবা এই শিবা কয়েনের হাত ধরেই হয়ে যেতে পারেন আপনি লাখপতি কিংবা কোটিপতি তবে এক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে কিছু কৌশল যে কৌশলগুলো অবলম্বন করে কেবল এখান থেকে হিউজ পরিমান অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে।



শিবা ইনু থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন করবো?



শিবা ইনু কয়েনটা আপনারা চাইলে দুই রকম ভাবে উপার্জন করতে পারবেন প্রথমত ফ্রিতে দ্বিতীয়তঃ টাকা ইনভেস্ট করে। যদি আপনি ভালো টেট সম্পর্কে ধারণা রাখেন তাহলে শিবা ইনু থেকে আপনি প্রতিমাসে 1000 ডলার কিংবা তারও বেশি ইনকাম করে নিতে পারবেন তবে মনে রাখবেন যদি আপনি টেট করার ইচ্ছা রাখেন তাহলে অবশ্যই টেট কিভাবে করতে হয় সেটা সম্পর্কে ভালো ধারণা প্রথমে রাখতে হবে।

এরপর রয়েছে শিবা কয়েন কে ফ্রিতে উপার্জন করার আরেকটি সহজ উপায়ে আপনারা চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিংবা মাইনিং অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে শিবা কয়েন কে ফ্রিতে মাইনিং করে নিতে পারেন এই নিয়ে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে কিংবা এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন সময় আর্টিকেল কিংবা ভিডিও দেওয়া হয় সব সময় যদি আপনারা চোখ রাখেন তাহলেই পেয়ে যাবেন ফ্রিতে উপার্জন করার রাস্তাগুলো।

ক্রিপ্টোকারেন্সি ফ্রিতে কিংবা টেট করে কিভাবে টাকা উপার্জন করতে হয় যদি আপনার মনের মধ্যে জানার আগ্রহ কিংবা কাজ করার ইচ্ছা জাগে তাহলে এখানে ক্লিক করে ইউটিউব চ্যানেল টি ঘুরে আসতে পারেন এবং এখানে ক্লিক করে ওয়েবসাইটটি ঘুরে আসতে পারেন।


শিবা কয়েন থেকে ট্রেড করে কিভাবে টাকা উপার্জন করবো?



দেখুন বিজনেস কিভাবে হয় আগে আসুন আমরা একটু জেনে নেই আপনি যদি দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি কি করবেন 10 টাকায় যে পণ্যটা রয়েছে সেটাকে কিনে হয়তো বা সেটাকে পনেরো টাকা বিক্রি করতে চাইবেন বা বিক্রি করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার 5 টাকা লাভ হবে কিংবা আরেকটু কম হতে পারে বা বেশিও হতে পারে যেহেতু বিভিন্ন খরচের ব্যাপার স্যাপার রয়েছে।

তবে আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে এমন টা অনেকটা হলেও লাভের বেলায় কিন্তু হতে পারে অনেক বেশি যেটা আপনার আমার কোন ধারণা নেই আবার কিন্তু লস এর সম্ভাবনা রয়েছে কারণ ট্রেড করলে যে সব সময় লাভ হবে এরকম কিন্তু না অনেক সময় লস হয়ে থাকে।

তবে কৌশল খাটাতে পারলে লসটা কে লাবে রূপান্তরিত করা যায় আল্লায় দিলে সেটা কিভাবে আসুন আমরা সংকেতে একটু জেনে নেই ধরেন এখন 1000 শিবা কয়েনের মূল্য রয়েছে ১ টাকার মত যদি শিবা কয়েনের দাম বেড়ে যায় তাহলে একটি কয়েনের মূল্য হতে পারে 10 সেন্ট কিংবা 1 ডলার বা তার বেশি তাহলে একবার হিসাব করে দেখুন এখন যদি আপনি শিবা কয়েন কিনে রাখেন তাহলে পরবর্তী সময়ে কিন্তু এটিকে বিক্রি করে আপনি ইউজ পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

তবে মনে রাখবেন টেড করার ক্ষেত্রে কখনোই প্রয়োজনইও টাকা দিয়ে করবেন না যদি আপনার কাছে এক্সট্রা টাকা থাকে যে টাকাটা এখন আপনার হয়তো বা প্রয়োজন নেই এরকম যদি হয়ে থাকে সেই টাকা দিয়ে ট্রেড করবেন কারণ ট্রেড করতে গেলে অনেক সময় কয়েন হোল্ড করে রাখতে হয় তখন কতটা সময় যেতে পারে আগে থেকে বলা যায় না এজন্য অবশ্যই আপনারা ট্রেড করতে চাইলে এক্সট্রা টাকা দিয়া করবেন অনেক সময় ট্রেডের টাকাটা কিছুদিনের ভিতরেই উঠে আসে আবার অনেক সময় দেখা যায় মাসের-পর-মাস বছরকে বছর কয়েন কিনে রাখতে হয় এরপর দেখা যায় কয়েনের দাম বাড়লে বিক্রি করে দিলে ভালো পরিমাণে টাকা প্রফিট পাওয়া যায়।

তবে আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে আপনারা চাইলে শিবা কয়েনটি উপার্জন করে রাখতে পারেন হয়তোবা ভবিষ্যতে অনেক কাজে দিবে কারণ শিবা কয়েন অনেক স্ট্রং একটা প্রজেক্ট আমি এটা নিয়ে অনেক গবেষণা করেছি বা রিচার্জ করেছি দেখতে পেলাম শিবা কয়েনের অনেক আপকামিং প্রজেক্ট আসতে চলেছে উল্লেখযোগ্য কিছু নিচে প্রকাশ করা হলো।

  • শিবা অনলাইন শপ
  • শিবা ব্লক চেন 
  • এছাড়াও আরো অনেক কিছু

শিবা কয়েন যদি আপনি কিনে রাখতে চান তাহলে বাই নাচ কয়েনবেস শহ পৃথিবীর বড় বড় একচঞ্জ ওয়ালেট গুলোতে পেয়ে যাবেন
 ওখান থেকে আপনারা চাইলে কিনে হোল্ড করে রাখতে পারেন তবে এটা রাখা না রাখা আপনাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।

বন্ধুরা যদি আপনাদের কাছে কোন পরামর্শ থাকলে শিবা কয়েন নিয়ে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না যদি আপনাদের মতামত গঠনমূলক হয় তাহলে এই নিয়ে রিসার্চ করে পরবর্তীতে আর্টিকেল দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ