Join Our Telegram channel! name='keywords'/> প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা আয় অনলাইন থেকে | How to earn online easily with mobile

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা আয় অনলাইন থেকে | How to earn online easily with mobile

আমরা হয়তো প্রায় অনেকেই চাকরি করে ইনকাম করে থাকি। তবে আবার অনেকেই অনেক থেকে ইনকাম করার চেষ্টা শুরু করেছি। আবার প্রায় অনেকেই এভাবে কাজ করে নিজের ভবিষ্যৎ কে গড়ে নিয়েছে খুব সহজে। আপনি যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন আমাদের ভিতরে প্রায় অনেকেই রয়েছে যারা এই কাজের পাশাপাশি কিংবা পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব খুজে থাকে। তবে তারা পার্ট টাইম জব হিসেবে কি কাজ করবে সে বিষয়টি কোন ভাবেই খুঁজে পায় না। যার কারনে সেই সকল ব্যক্তিদের কে অভাবে জীবনযাত্রাকে কাটাতে হয়। তবে আমি যদি তাদেরকে বলি যে অনলাইন থেকেই পার্টটাইম জব করে টাকা ইনকাম করা যাবে। 

আবার আপনি চাইলে অনলাইন থেকে ফুল টাইম জব করো টাকা ইনকাম করতে পারবেন প্রচুর পরিমাণে। তবে কাজ করে টাকা ইনকাম আর অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়টির ভিতরে রয়েছে আকাশ-পাতাল তফাৎ। তার কারণ হলো কাজ করে টাকা ইনকাম করার জন্য একজন ব্যক্তি শরীরে প্রচুর পরিমাণে শক্তির প্রয়োজন পড়ে। যাতে করে সে কাজ করে তারপর ইনকাম করতে পারে। তবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি যেন পুরোপুরি উল্টো। আর তার কারণ হলো অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রয়োজন পড়ে বুদ্ধির। হ্যাঁ অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই একজন ব্যক্তির বুদ্ধি খাটাতে হবে। 

আর এই বুদ্ধিকে প্রমাণ করার ফলেই আপনারা খুব সহজ অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাও আবার ঘরে বসে থেকেই। তবে আপনার যদি ঘরে বসে থেকেই অনলাইন থেকে টেক ইনকাম করতে চান তা হলে আপনাদের দুটি জিনিসের প্রয়োজন পড়বে। প্রথম হচ্ছে একটি ভালো মানের স্মার্টফোন। আর দিতে হচ্ছে সেই স্মার্ট ফোনে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে অবশ্যই। যেহেতু আয়টি হবে অনলাইন থেকে তাহলে আমাদের অবশ্যই আগে অফলাইন থেকে অনলাইনে আসতে হবে। আর অফলাইন থেকে অনলাইনে আসার জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়বে ইন্টারনেটের। 

তবে আজ আপনারা এই আর্টিকেলের ভিতরে জানতে পারবেন ডিজিটাল বাংলা ৩৬০-এর মাধ্যমে পঞ্চাশ হাজার টাকা ইনকাম করার কিছু ভালো উপায়। আর সে উপায় গুলো যদি আপনি সঠিকভাবে অবলম্বন করতে পারেন তাহলে হয়তো আপনিও ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারবেন প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা কিংবা তারও বেশি। আমি প্রথমেই বলে রাখি যদি আপনারা অনলাইন থেকে ৫০০০০ টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফুলটাইম জব করতে হবে এই অনলাইনের ভিতরে। আর যদি মাসে ১০-১২ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে পার্ট টাইম জব করতে পারেন এই অনলাইনের ভিতরে। পার্ট টাইম জব বলতে গেলে আপনি ছোট ছোট কাজ করে আয় করতে পারেন । 

আর সেই কাজ করার জন্য যাতে আপনার অল্প সময় প্রয়োজন হয় আসলে সেই কাজকেই পার্টটাইম জব বলা হয়। আর ফুল টাইম জব হচ্ছে যে কাজের ভিতরে আমরা প্রতিদিন আজ থেকে নয় ঘন্টা ব্যয় করি আসলে ঠিক সেই কাজকেই ফুলটাইম জব বলা হয়। তাহলে চলুন আমরা এখনই জেনে নেব এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সম্পূর্ণ। যে কিভাবে প্রতি মাসে ঘরে বসে থেকে ৫০ হাজার টাকা কিংবা তারও বেশি ইনকাম করা যায়?


আরো পড়ুন: মোবাইল ও ল্যাপটপ দিয়ে ৪০০ টির মত উপায় টাকা ফ্রিতে লক্ষ লক্ষ ইনকাম করার সেরা উপায় গুলো জানতে

প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা আয় অনলাইন থেকে | How to earn online easily with mobile


প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা আয় অনলাইন থেকে


আমরা যদি বর্তমান লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাব প্রায় অনেকেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করছে তাও আবার ঘরে বসে থেকে। আর আমরা প্রায় সকলেই জানি যে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার বর্তমান সময় প্রচুর উপায় রয়েছে। আবার প্রচুর পরিমাণে ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ রয়েছে। তবে সেই মাধ্যম যদি আপনার সঠিকভাবে অবলম্বন করতে পারেন তাহলেই হয়তো প্রতি মাসে আপনার 50000 টাকা কিংবা তারও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। 

তবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার শারীরিক শক্তি চাইতে মানসিক শক্তির প্রয়োজন অনেকটাই বেশি পড়বে। সোজা কথা বলতে গেলে এখানে আপনার শরীরের জোর কোন কাজে আসবেনা তবে আপনার ব্রেনের কামাল দেখাতে হবে এখানে। আশা করি বিষয়টি বোঝাতে পেরেছি খুব সহজেই। তাহলে চলুন আজকের মূল বিষয়ে আমরা এখন চলে যাব


সবার প্রথমে ব্র্যান্ড প্রমোট করে আয়


একজন ব্যক্তি যদি ব্র্যান্ড প্রমোট করতে পারে সঠিকভাবে তাহলে তার পক্ষে পঞ্চাশ হাজার টাকা ইনকাম করা প্রতি মাসে কোন ব্যাপারই না। সোজা কথা বলতে গেলে সে যদি ব্র্যান্ড প্রমোট করতে পারে সঠিকভাবে তাহলে সে পঞ্চাশ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবে। তবে এই কাজটি যদি আপনি সহজ ভাবে করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সোশ্যাল ইনফুলেন্সার হতে হবে। তবে ইনফুল্যান স্যার আপনাকে যে হতেই হবে এমন কোন বিষয় না। তবে আপনি যদি কোন সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফুলেন্সার হন তাহলে এই কাজটি করতে আপনার জন্য অনেকটাই সুবিধা হবে। 

সাধারণত আপনারাই দেখতে পারবেন যে ফেসবুক কিংবা এ যাবতীয় সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ গুলোর ভিতরে মাঝে মাঝে বিভিন্ন পণ্যের রিভিউ করা হয়। আসলে ব্র্যান্ড প্রমোট করে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি এরকমই। আপনি যখন যে কোন ব্র্যান্ডের প্রমোট করবেন তখন আপনার কমপক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার ভিতরে দশ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে। তবে এই ক্ষেত্রে আমাদের মাঝে প্রায় অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে এই কাজটি কি শুধু ছেলেরাই করতে পারবে নাকি শুধু মেয়েরাই করতে পারবে? আসলে এখানে আপনি ছেলে হন কিংবা মেয়ে সেটা কোন ম্যাটার না। এখানে কাজ করে দেওয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

সাধারণত আপনারাই দেখুন যে ফেসবুকের ভিতরে অনেক ধরনের বড় বড় পেজ গ্রুপ রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন ধরনের গ্রাহক খুঁজে তাদের গ্রুপকে রিভিউ করার জন্য। আর আপনি যদি সে কাজটি করতে পারেন তাহলে সেই কাজের পরিবর্তে তারা আপনাকে অর্থ প্রদান করবে। তার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের বড় বড় কোম্পানি রয়েছে সে কোম্পানিগুলোর অনেক পণ্য রয়েছে যে পণ্য রিভিউ করার ফলে আপনি প্রতি পন্নের প্রতি দশ হাজার কিংবা ২০ হাজার টাকা করে ইনকাম করতে পারবেন। আর আপনি প্রতি মাসে এমন অনেক পণ্য পেয়ে থাকবেন যে পণ্য রিভিউ করে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।


তারপরে ই-কমার্স সাইট থেকে আয়


আসলে একজন ব্যক্তি যদি ঘরে বসে থেকে মাসে ৫০০০০ টাকা কিংবা তারও বেশি ইনকাম করতে চায় তবে তার জন্য এই ই-কমার্স ব্যবসা করে ইনকাম করার উপায়টি হতে পারে সেরা। তার কারণ হলো ই-কমাস ব্যবসা করে খুব সহজে একজন ব্যক্তি প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা কিংবা তারও বেশি ইনকাম করছে তাও আবার ঘরে বসে থেকে। তবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার জন্য একজন ব্যক্তির স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে তার সাথে স্মার্টফোনের নেটওয়ার্ক কানেকশন এর প্রয়োজন পড়বে।

ই-কমাস ব্যবসাটি হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে জামাকাপড় বিক্রয়ের কাজ সম্পূর্ণ করে। আসলে ই-কমার্সের ভিতরে অনেক ধরনের পণ্য থাকে আর সেই পণ্যগুলোকেই বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে হবে আপনাকে। ই-কমাস এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন ধরনের গ্রাহক প্রবেশ করে। সেখানে অনেক পরিমাণে গ্রাহক রয়েছে। যার কারণে সে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের ভিতর যে মার্কেটপ্লেসগুলো রয়েছে সেখানে অনেক সেলসম্যানদের জনপ্রিয় বেশি।

আসলে আপনাকে এখানে সেলসম্যান এর কাজ করতে হবে। ধরুন সেখান থেকে আপনি একটি পণ্য ক্রয় করলেন ১০০ টাকার মাধ্যমে। আর সেই পণ্যটি আপনাকে বিক্রি করতে হবে ১৫০ টাকা কিংবা 180 টাকার ভিতরে। আর আপনি যে লাভ করবেন এই লাভটাই হবে এখানে যে ৫০ টাকা লাভ করেছেন কিংবা ৮০ টাকা আপনার লাভই হচ্ছে আসলে এই টাকাটা। আসলে এই ই-কমাস ব্যবসা যদি আপনি শুরু করতে চান তাহলে আপনার ভিতরে অবশ্যই সেলসম্যান এর যোগ্যতার প্রয়োজন পড়বে।

এখন হয়তো আপনাদের সরল মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে তাহলে আমরা কি ধরনের পণ্য ক্রয় করব? আসলে গ্রাহকরা যেই পণ্যটি ক্রয় করার জন্য আপনার কাছে আসবে আপনি ঠিক সেই পণ্যটি প্লাটফর্ম থেকে ক্রয় করবেন। আর আপনি যে প্লাটফর্ম থেকে কত টাকায় ক্রয় করেছেন সেটি তাকে সত্যভাবে কোনভাবেই বলবেন না। তাহলে হয়তো আপনার অনেকটা লস হতে পারে। আপনি আপনার পণ্যটির দাম তার থেকে ক্রয় করার চাইতে দ্বিগুণ চাবেন। যাতে করে সে অল্প কিছু কমায়। তাহলে দেখতে পাবেন খুব সহজে আপনি বিক্রি করা শুরু করে দিয়েছেন। এখানে আপনি যত বেশি প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন আপনার ইনকাম তত বেশি হবে।


ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয়


একজন ব্যক্তি যদি ফুলটাইম জব করে অনলাইন থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা কিংবা তারও বেশি ইনকাম করতে চায়। তাহলে তার জন্য ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার বিষয়টি একেবারেই সহজ হবে বলে ধারণা করা যায়। আসলে youtube চ্যানেল থেকে আয় করতে হলে আপনার আগে একটি ভালো মানের ইউটিউব চ্যানেলের প্রয়োজন পড়বে। একে ভালো মানের ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে তৈরি করবেন এ বিষয়ে প্রশ্ন যেহেতু আপনার মাথায় এখন জেগেছে?

আসলে আপনার একটি ভাল মানের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনাকে নিত্যনতুন ইউটিউব চ্যানেলের ভিতর ভালো মানের ভিডিও আপলোড দিতে হবে। যে ভিডিও আপলোড দিবেন যাতে সে ভিডিওর প্রতিজ্ঞা করা আগ্রহী থাকে। আপনাকে বুঝতে হবে যে গ্রাহকের কোন ভিডিও চাচ্ছে আর ঠিক সেই ভিডিও আপনাকে প্রতিনিয়ত আপলোড করে যেতে হবে। আর আপনাকে মনে রাখতে হবে সব সময় গ্রাহকদের মন জয় করার জন্য ভিডিও আপলোড করতে হবে।

আর আপনাকে কিছুটা হাস্যকর ভিডিও আপলোড করতে হবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে। আসলে আপনি এমন ধরনের ভিডিও আপলোড করবেন যে ভিডিও দেখে গ্রাহকরা হাসে আর মজা পায়। তাছাড়াও যে বিষয়ে নিয়ে বর্তমান পুরো বিশ্বের ভিতরে পুরোপুরি হইচই পড়েছে ঠিক সে বিষয় নিয়ে আপনাকে আপনার ভিডিওর ভিতরে ভিডিও আপলোড করতে হবে। তবে আপনাকে সব সময় মনে রাখতে হবে যে প্রতিনিয়ত আপনাকে ভিডিও আপলোড করে যেতে হবে। এক সপ্তাহের ভিতরে আপনাকে প্রতিদিন দুটি করে ভিডিও ছাড়তে হবে। তবে আপনি কোনভাবে যদি এক সপ্তাহ ভিডিও আপলোড করেন আর অন্য সপ্তাহে যদি কোন ভিডিও আপলোড না করেন তাহলে হয়তো আপনার চ্যানেল ডাউন হয়ে যেতে পারে। 

তাই আপনাকেও প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন কনটেন্ট কিংবা ভিডিও আপলোড করেই যেতে হবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিতরে। আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিতরে যত ভিউয়ার্স কিংবা সাবস্ক্রাইবার তাছাড়া লাইক যত বেশি হবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে এই ইউটিউব চ্যানেল থেকে। তবে শুরুর দিক দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনার ইনকামটা হয়তো কিছুটা অল্প হতে পারে। তবে আপনি যখন প্রফেশনাল ভাবে ইউটিউব চ্যানেলে ইউটিউবিং করবেন তখন পঞ্চাশ হাজার টাকা আপনার কাছে কোন ব্যাপারই হবেনা ইনকাম করাটা। প্রতি মাসে আপনি সেখান থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা কিংবা তারও বেশি ইনকাম করতে পারবে খুব সহজেই।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ