বর্তমান সময়ের মধ্যবিত্ত বয়স্ক লোকদের এই পা ফোলা সমস্যাটি বেশি দেখা দিয়ে থাকে। যার ফলে তারা সঠিক নিয়মে চলাচল করতে পারে না কিংবা কিছুক্ষণ বসলে আর দাঁড়াতে পারে না। তবে হ্যাঁ যাদের এই রোগটি হয়েছে তাদের এই রোগের সঙ্গে আরও রোগ সংযোগ হয়েছে কিংবা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে হ্যাঁ এই সমস্যা কি কম বয়সি থেকে বয়স্ক মানুষের প্রায় সকলেরই বেশি দেখা দিয়ে থাকে। তবে আমাদের প্রায় সকলের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কেন আমাদের পা ফুলে?
এই পাগলার সমস্যার জন্য অনেকের সমাধান খুঁজে পাচ্ছি না। তবে হ্যাঁ এই পাওয়ার কারণ হলো পায়ের ভিতর তরল জমে পা ফুলে যায়। যা আসতে আসতে আপনার পুরো পাও কে সমস্যায় ফেলে দেয়। যাদের এই সমস্যা রয়েছে তারা যদি কিছুক্ষণ কোন চেয়ারে টেবিলে বসে থাকে তাহলে তাদের উঠে দাঁড়াতে সমস্যা হয়ে যায়। কিংবা চলাচলেও বেশ সমস্যা দেখা দেয় এই রোগীদের। তবে এই সমস্যা সমাধান নিয়ে থাকছে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি। যে এই সমস্যা কেন হয় কিংবা এই সমস্যা হলে কি কি পরীক্ষা করা প্রয়োজন?
রক্ত বাহী বাহির থেকে কেন ফ্লুইড বের হয়?
রক্তবাহী নালির সাথে আমাদের শরীরের মূল অঙ্গের সঙ্গে যোগ রয়েছে তরল পদার্থটির। পায়ে তরল জমার ভয় বেশি থাকে তখন যখন নেই এই অঙ্গগুলি সঠিকভাবে কাজ না করে। তার জন্য এই অঙ্গগুলোকে আমাদের শরীরের প্রধান অঙ্গ হিসেবে ধরা হয়। আর হ্যাঁ এই সমস্যায় তারাই পরে যাদের কিডনি সমস্যা রয়েছে কিংবা লিভারের সমস্যা রয়েছে। তার কারণ হলো এই ধরনের অঙ্গগুলো সমস্যা থাকলে সে তরো পদার্থ বাইরে বেরিয়ে আসতে বাধ্য হয়। যার ফলে একজন ব্যক্তির পা কিছুক্ষণের ভিতরেই ফুলে বড় হয়ে যেতে থাকে।
তবে এক্ষেত্রে আপনি ঘরোয়া টিপস হিসেবে নিতে পারেন আপনার পায়ের ভিতরে গরম পানি ছেঁকে দিতে পারে। তার ফলে আপনার পা কিছুটা ভালো হতে পারে। তবে হ্যাঁ পুরোপুরি ভালো হবে না বলে ধারণা করা যায়। আর পুরোপুরি ভালো করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি জ্ঞানী কিংবা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে হবে। যার মাধ্যমে এই রোগটি কে আপনি ভালো করতে পারেন। তবে হ্যাঁ বয়স্কদের এই রোগটি বেশি বলে ধারণা করা যায়। তাছাড়াও এই পা ফুলার সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যা একটু বেশি দেখার দেয়। যার কারণ হলো পা ফুলে গেলে আপনার শ্বাসকষ্ট নিতে সমস্যা হবে।
এই সমস্যার জন্য কি কি পরীক্ষা করানো যায়?
আপনিও বসে আপনার হার্টের সমস্যা জানতে ecg করাতে পারেন আপনার বয়স যখন পঞ্চাশ হয়ে যাবে। তাছাড়া আপনাকে আরো জানতে হবে আপনার কিডনির পরিস্থিতি কি রকম। আর লিভার ভালো আছে কিনা তা জানার জন্য আপনাকে করতে হবে এরিয়া টেস্ট। যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন যে আপনার লিভার ভালো আছি নাকি খারাপ। তাছাড়াও আপনার প্রোটিন বেরিয়ে যাচ্ছে কিনা তাও পরীক্ষা করাতে হবে আপনার কিংবা লেবার ফাংশন টেস্ট করা দরকার আপনার। তবে হ্যাঁ এই টেস্ট গুলি যদি আপনি সঠিক পান তাহলে আর কোন দুশ্চিন্তা নেই। তবে হ্যাঁ এই পরীক্ষাগুলো আপনার অবশ্যই দুই থেকে তিন বছর চালিয়ে যেতে হবে। তবে এই পরীক্ষাগুলো র রিপোর্ট যদি খারাপ আসে তাহলে আপনি অবশ্যই যে কোন ভালো জ্ঞানী ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। তবে হ্যাঁ দেখা গেছে আমাদের দেশে ছেলেদের তুলনা মেয়েদের এ রোগটি বেশি হয় পুস্তির অভাবে। আর তাই তাদের পা বেশি ফুলে যায়।
0 মন্তব্যসমূহ