Join Our Telegram channel! name='keywords'/> বাংলাদেশী ব্যাংক থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেয়ার জন্য যে বিষয়গুলো আপনাকে অতিক্রম করতে হবে?

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

বাংলাদেশী ব্যাংক থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেয়ার জন্য যে বিষয়গুলো আপনাকে অতিক্রম করতে হবে?

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেওয়াটা কি কঠিন বিষয় হয়ে পড়েছে যদি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ সঠিক তথ্য না থাকে কিংবা নথিপত্র না থাকে। তবে এই বিষয়টি জেনে আপনারা অবাক হবেন যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পাওয়া সম্ভব। হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ লাখ টাকা কিংবা তারও বেশি ঋণ পাওয়ার সম্ভব। তবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে লিংকটি নেওয়ার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনার জন্য কিছু বিষয় রয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে অবলম্বন করতে হবে আপনাকে। তবে আপনাদের সরল মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে সে বিষয়গুলো আবার কি? 

আসলে সেই বিষয়গুলো খুব কঠিন নয়। সে বিষয়গুলো সনাক্ত করার পরে আপনাকে তারা লোন প্রদান করবে। আসলে তারা আপনাকে লোন দেওয়ার আগে জেনে নিবে যে আপনি লোন দিতে পারবেন কিনা। যদি আপনার পক্ষে লোন দেওয়ার সম্ভব হয় তাহলে আপনাকে তারা লোন দেবে। তবে কি সম্পর্কে আপনাকে বেশি ধারণা রাখতে হবে সে বিষয়গুলো আমরা জেনে নিব এখন ডিজিটাল বাংলা ৩৬০ এর মাধ্যমে।

বাংলাদেশী ব্যাংক থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ নেয়ার জন্য যে বিষয়গুলো আপনাকে অতিক্রম করতে হবে | Ways to take a loan of 10 lakhs from Bangladeshi bank


কি ধরনের ঋণ নিবেন সেটি সিলেক্ট করুন

আপনি যখন অনলাইনে ঋণের জন্য আবেদন করবেন তখন আপনার কি ধরনের ঋণ প্রয়োজন সেটি অবশ্যই নির্ধারণ করতে হবে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের নানান ধরনের ঋণ পাওয়া যায় যেগুলো হচ্ছে গৃহ ঋণ, গাড়ি ঋণ, ব্যক্তিগত ঋণ ,ব্যবসার ঋণ ইত্যাদি। এই সকল ঋণের বিভিন্ন পরিষদের মান থাকে এবং তারা কত টাকা আপনাকে ঋণ প্রদান করবে সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের ঋণ নিবেন তার উপর। আর তাই আপনাকে অবশ্যই ঋণ নেয়ার আবেদনের আগে সিলেক্ট করতে হবে আপনি কি ধরনের ঋণ নিবেন।

গবেষণা করুন নানান ধরনের ঋণ দাতাদের কে নিয়ে

আপনি যখনই সিলেট করে ফেলবেন আপনি কি ধরনের ঋণ নিবেন। আর ঠিক তার পরের ধাপই হচ্ছে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ঋণদাতাদেরকে নিয়ে গবেষণা করতে হবে। আর এর প্রধান কারণ হলো আপনি যখন তাদের সাথে পরামর্শ করবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় টাকা আপনি ঋণ নিতে পারবেন।

আবার কোন প্রতিষ্ঠান থেকে অল্প সময়ের ঋণ নেওয়া যায় সেটিও আপনি এখান থেকে যাচাই-বাছাই করবেন। তাছাড়া কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নেয়ার জন্য অল্প টাকার খরচের প্রয়োজন হয় সেটিও আপনি এই গবেষণার মাধ্যমে নির্বাচন করবেন। আর দেখবেন যেখানে আপনাকে অধিক সুবিধা দিচ্ছে আপনি ঠিক সেখান থেকেই ঋণ উত্তোলন করবেন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক রাখুন

আপনি যখন উপরে দুইটি স্টেপ সম্পূর্ণ করে ফেলবেন তারপরই আপনার কাজ হল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি ঠিকমতো গুছিয়ে রাখা। আপনি যখন নির্ধারণ করে ফেলবেন যে আপনি কোন প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা তুলবেন। সেই প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা তোলার জন্য আপনার অবশ্যই কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। আর সেগুলো আপনাকে আগে থেকেই সঠিকভাবে বাছাই করে রাখতে হবে। তবে এখন আপনাদের সরমানের প্রশ্ন জাগতে পারে যে সেই কাগজপত্রগুলো আবার কি?

আসলে আপনার পরিচয় পত্র কিংবা স্মার্ট কার্ড আসলে এই ধরনের কাগজপত্রের প্রয়োজন হতে পারে। আর এই ধরনের কাগজপত্র যাতে অবশ্যই সঠিক থাকে সেদিকে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি সঠিক না থাকে তাহলে আপনি কোনভাবেই সেই লোন পাবেন না। তাই আপনাকে অবশ্যই আপনার কাগজপত্র কে সঠিকভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে।

ঋণ নেওয়ার উপায়

উপরে তিনটি স্টেপ যখন আপনার কমপ্লিট হয়ে যাবে আপনি তখন সেই প্রতিষ্ঠানে যাবেন যে প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি টাকা উত্তোলন করার প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। আর সেই প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পরে আপনাকে সে কাগজপত্রগুলো সঠিকভাবে জমা দিতে হবে তার সাথে কিছু নথিপত্র আছে সেগুলো আপনাকে জমা দিতে হবে সঠিক সময় মত। আর সে কাগজপত্র দেখে যদি তাদের মনে হয় যে আপনি ১০ লাখ টাকার ঋণ নিয়ে সেটি আবার ফেরত দিতে পারবেন তাহলেই হয়তো আপনাকে তারা ১০ লাখ টাকা প্রদান করবে।

তাছাড়া এই টাকা নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের লোন নিচ্ছেন। আমি প্রথম স্টেপে আপনাদেরকে বলেছি যে আপনি যদি ব্যবসায়িক লোন নিতে চান তাহলে সেই ক্ষেত্রে এক ধরনের টাকা ঋণ নিতে পারবেন। আবার আপনি যদি নিজস্ব লোন নিতে চান তাহলে এই ক্ষেত্রে এক ধরনের টাকা পাবেন। আসলে বিভিন্ন ধরনের ঋণ রয়েছে। আর আপনি কি ধরনের ঋণ নিবেন তার উপর নির্ভর করবে আপনার টাকা। আশা করি বিষয়টি আপনাদেরকে সহজভাবেই বুঝাতে পেরেছি।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ