Join Our Telegram channel! name='keywords'/> শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য কিছু সেরা উপায় জেনে নিন | All that can be done to keep the body and mind healthy together

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য কিছু সেরা উপায় জেনে নিন | All that can be done to keep the body and mind healthy together

সুস্থ এবং সফলভাবে জীবন যাপন করার জন্য সুস্বাস্থ্যের কোন বিকল্প নেই। সুস্বাস্থ্য আমাদের প্রত্যেকটি জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমরা প্রত্যেক মানুষই একজন সুস্বাস্থ্যবান মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে জীবন ধারণ করতে চাই তাই আমরা শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন টিপস এবং উপকারিতা জানতে চাই। কখনো কখনো আমরা গুগলকে প্রশ্ন করি, শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় এবং google আমাদের উপায় হিসেবে বিভিন্ন সাজেশন দিয়ে থাকে। আসলে গুগল সব সময় সঠিক তথ্য দিয়ে থাকে।


শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য কিছু সেরা উপায় জেনে নিন | All that can be done to keep the body and mind healthy together


শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় কি কি ?

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হল টেনশন মুক্ত থাকা, এবং এটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যেটা পরিহার করলে একজন মানুষ সুস্থ এবং সুন্দর মন নিয়ে জীবন যাপন করতে পারে। আপনি যদি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত এবং বিভিন্ন টেনশন হতাশাগ্রস্ত হয়ে দিন অতিবাহিত করেন তাহলে দেখা যাবে আপনি ভালো খাবার ভালো পরিবেশে থেকেও আপনার শরীর এবং মন ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে না। তাই সুস্থ এবং সুন্দরভাবে অর্থাৎ শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে আপনাকে সর্বপ্রথম টেনশনমুক্ত এবং দুশ্চিন্তা মুক্ত ভাবে থাকতে হবে। সব সময় হাসিখুশি কঠিন সময় কে সহজ ভাবে পাড়ি দেওয়ার জন্য হাসিখুশি এবং উত্তেজিত না হয়ে নীরবে বসে চিন্তা করার মাধ্যমে সমাধান করা সকলের সাথে হাসি খুশি থাকা বাহিরে খোলা বাতাস এবং বন্ধু-বান্ধবের সাথে কিছুটা আড্ডার শামিল হওয়া। যতটা সম্ভব ছোট্ট দুনিয়া অর্থাৎ ইন্টারনেট থেকে দূরে থাকা আপনার জীবনকে মোবাইল এর ভিতর থেকে বাহিরে নিয়ে আসা প্রিয়জনদের সাথে বসে আড্ডা দেওয়া। এতে আপনার মন সুন্দর হবে এবং সুস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সাথে থাকতে থাকতে আপনার মন এবং স্বাস্থ্য দুটি উন্নতি সাধিত হবে। আপনি যতটা ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকবেন আপনি হতাশাগ্রস্থ এবং বন্দি কারাগরের মতো হয়ে যাবে এক সময় আপনার মানসিকতা বাহিরের দৃশ্য দেখতে নারাজ হবে তখন আপনার মনে হবে যে অনলাইন জগত অর্থাৎ ছোট্ট দুনিয়া আপনার সব থেকে সুখের সময় কাটে । তাই এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার আগেই আপনাকে সুস্থ এবং সুন্দর মন এর অধিকারী হওয়ার জন্য এবং ইন্টারনেট আসক্ত হয়ে যাওয়ার আগেই সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা অনেক সময় শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে মোবাইলে অথবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কারো সাথে কথা বলি অথবা চ্যাটিং করি। আমরা কিছুক্ষণের জন্য আনন্দ বোধ করি এবং যখন আমরা কথা বলি বা চ্যাটিং করি আমাদের ওই কনভারসেশনের সময়টা শুধুমাত্র আমাদের কাছে ভালো লাগে কিন্তু যখন আমরা কনভারসেশন অফ করে দেই তখন কিন্তু আবার আমাদের খারাপ লাগা শুরু। এবং আস্তে আস্তে আপনি যখন ইন্টারনেট গামী হয়ে যাবেন তখন আপনার বাহিরের দৃশ্য ভালো লাগবে না বাহিরে চলাফেরা এবং বাহিরে কারো সাথে কথা বলা তেমন ইন্টারেস্ট বোধ হবে না। এটি একটি ইন্টারনেটের নেতিবাচক দিক।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসাবে গ্রহণযোগ্য খাবারগুলি :

আপনার শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে পরিণত এবং পুষ্টিকর খেতে হবে। সকল খাবার সকল ধরনের পুষ্টি থাকেনা সুতরাং আপনার শরীরের চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণ শাক-সবজি ফল ফ্রুটস এবং মাছ মাংস ডিম দুধ দই কলা কাঁচা ফল ইত্যাদি। তরতাজা খাবার খেতে হবে। তবে একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যখন বাজার থেকে শাকসবজি ফলমূল অথবা অথবা শাকসবজি কিনে আনছেন সেগুলোকে বাসায় আনার সাথে সাথেই খাবার এর জন্য রেডি করবেন না। কারণ এই শাকসবজি ফলমূল মাছ-মাংসের ভিতরে অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেকদিন সবুজ এবং তরতাজা রাখার জন্য বিভিন্ন রকমের মেডিসিন এবং কীটনাশক ব্যবহার করে থাকে আর আপনি যদি এইগুলো কিনে বাসায় নিয়ে আসার সাথে সাথে খাবারের জন্য তৈরি করেন তাহলে এই কীটনাশক এবং বিষাক্ত জীবাণুগুলো আপনার খাবারের মাধ্যমে আপনার দেহে প্রবেশ করে বিভিন্ন রকমের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করতে পারে। তাই বাজার থেকে মাছ মাংস ফলমূল শাকসবজি যাই কিনে আনেন না কেন সেগুলো ১৫ থেকে ২০ মিনিট পানিতে ডুবিয়ে রাখুন এবং পরবর্তীতে খাবার জন্য রান্না করতে পারেন এবং অবশ্যই বেশি আগুনে তরকারি রান্না করতে হবে।   

শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় ঘুমের কার্যকারিতা:

 ভালো ঘুম শরীর এবং মন উভয়কেই প্রভাবিত করে এবং অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস করে, একটি সুস্থ মানুষের জন্য পরিমিত ঘুম খুবই প্রয়োজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন আর থেকে নয় ঘন্টা ঘুমাতে পারে। ঘুমের এই পরিসংখ্যানটা একটি শিশুর জন্য আরও বৃদ্ধি পেয়ে ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা হয়ে যেতে পারে। আপনার যদি ঠিকমতো ঘুম না হয়, তবে রাতে কফি খাওয়া এবং দীর্ঘক্ষণ জেগে থাকা এড়িয়ে চলুন। কফি এবং চা জাতীয় খাবার ঘুম কে নষ্ট করে এবং ঘুম আসা থেকে বিরত রাখে। আপনার ঘুম আসলে সেটা কফি অথবা চায়ের চুমুকে ফুরিয়ে যায়, তাই কফি এবং চা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।সুস্থ ও ফিট থাকতে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল শরীরচর্চা। প্রতিদিন পরিমিত শরীর ষষ্ঠের মাধ্যমে শরীর সুস্থ রাখার চেষ্টা করবেন।               

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ