নিত্য নতুন ডিজিটাল প্রযুক্তির উন্নতির বিকাশ সাধনের পাশাপাশি বর্তমান সময়ে আমরা কিন্তু ডিজিটাল কারেন্সি গুলোর বেশ ভালো চেঞ্জিং বা পরিবর্তন দেখতে পেয়েছি । বিশ্বজুড়ে অধিকাংশ দেশগুলোতেই কিন্তু সরকারিভাবে ডিজিটাল কারেন্সিকে প্রায়োরিটি দেওয়া হয়েছে । এটা কিন্তু খুবই একটি ভাল খবর আমাদের জন্য । এর পাশাপাশিও মানুষ কিন্তু অনলাইন থেকে ফ্রিতে ইনকাম করার মনোভাব পোষণ করে থাকে । সেটিকেও ডিজিটাল কারেন্সি এখন অনেকটা এগিয়ে । ডিজিটাল কারেন্সি গুলোর মাধ্যমে অনেকেই কিন্তু বর্তমান সময় ফ্রিতে কাজ করে ইনকাম করে নিয়ে যাচ্ছে মার্কেটপ্লেস থেকে । আর অনলাইন ভিত্তিক এই কাজগুলো থেকে ইনকাম করা প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রেই উন্মেষ । তার কারণ হলো ডিজিটাল কারেন্সির মাধ্যমে আপনার ভেতরেও ইনকাম করার প্রবণতা জেগে উঠতে পারে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি নিজেও চাইলে সেখানে ফ্রিতে কাজ করার পাশাপাশি ফ্রিতে ইনকাম করে নিতে পারবেন । ডিজিটাল কারেন্সির মাধ্যমে বর্তমান সময়ে ইনকাম করাটা কঠিন কিছু নয় এক্ষেত্রে কেবল সময়ের প্রয়োজন রয়েছে । সময় নিয়ে যদি ঠিকঠাক মত কাজ করে যেতে পারেন তাহলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে এক সুন্দর আগামি । অনেক ডিজিটাল কারেন্সির কোম্পানি সম্পর্কে আমরা হয়তো কম বেশি জানি । ডিজিটাল কারেন্সির বর্তমান সময়ে চাহিদা থাকার কারণে বিভিন্ন কোম্পানি এখানে তাদের বিভিন্ন প্রজেক্ট নিয়ে এসেছে বা আসতে চলেছে । আমাদের মাঝে ডিজিটাল কারেন্সির নতুন যে প্রজেক্টটি চলে এসেছে সেটি কিন্তু একটি খুবই জনপ্রিয় কারেন্সি হতে চলেছে যার নাম Meta Minning App । অন্যান্য ডিজিটাল কারেন্সি গুলোর মতো এখানেও আমরা ফ্রিতে কয়েন ইনকাম করার সুযোগ পেয়ে যাব । অনেকেই আমরা বলতে পারি এখান থেকে কিভাবে আমরা কয়েন ইনকাম করতে পারবো ? মেটা মাইনিং এটা আসলে কি এখানে কিভাবে কাজ করা যাবে ? সে বিষয়ে সম্পূর্ণ রিভিউতে আলোচনা করা হলো জানতে হলে এখানে চোখ রাখতে পারেন । ( ডিজিটাল কারেন্সি কি )
মেটা নেটওয়ার্ক কি ?
ডিজিটাল কারেন্সির মাইনিং অ্যাপ গুলোর মধ্যে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় আরো একটি কোম্পানি হল এই মেটা নেটওয়ার্ক । মেটা নেটওয়ার্ক এর যে নিজস্ব কয়েন রয়েছে সেটি মূলত মেটা নামে পরিচিত । কোম্পানিটি কিন্তু বর্তমান সময়ে কমিউনিটির কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । ডিজিটাল কারেন্সির ক্ষেত্রে বিশেষ করে মেটা নেটওয়ার্ক মাইনিং অ্যাপ খুবই আলোচিত একটি টপিক । এখানে তারা একটি চমৎকার বিষয় আমাদের মাঝে জানিয়ে দিয়েছে আর সেটি হচ্ছে ম্যাটাভার্স প্ল্যাটফর্ম । এই প্ল্যাটফর্মটি সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই হয়তো ধারণা রয়েছে আবার অনেকের ধারণা নেই । আমরা সকলেই হয়তো থ্রিডি অ্যানিমেশন এর মাধ্যমে গেমস খেলেছি যেখানে একটি ভার্চুয়াল জগত তৈরি করা হয় যেটি সম্পন্ন কাল্পনিক কিন্তু দেখতে একেবারে বাস্তব চিত্র । আর এই ভার্চুয়াল থ্রিডি অ্যামিনেশন আমাদের মাঝে নিয়ে আসতে চলেছে মেটা নেটওয়ার্ক কোম্পানিটি । আর ধারনা করা যাচ্ছে যখন কোম্পানি মেটাভার্স প্ল্যাটফর্ম চালু করে মার্কেটে চলে আসবে তখন কিন্তু এটা একটি আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়াবে এবং মানুষ ভিড় জমাবে । কোম্পানিটি যে সকল প্রজেক্ট
আনতে চলেছে সেগুলো তাদের নিজস্ব ব্লক চেইনের মাধ্যমে রানিং করা হবে ।
কোম্পানিটির কার্যক্রম আমাদের কাছে গ্রহণ যোগ্যতা লাভ করতে পারবে বলে ধারণা
করা যাচ্ছে । মেটা নেটওয়ার্ক কোম্পানিটি সকলের কথা মাথায় রেখে আপেল অথবা iphone ইউজার এবং android ইউজারদের জন্য ২ টি এপস রেখেছে । অন্যান্য ডিজিটাল কারেন্সির
মতো এখানেও কিন্তু আমরা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দেখতে পেয়েছি । যে
কেউ কিন্তু এখানে পার্টিসিপেট বা অংশগ্রহণ করতে পারে আর এমনটাই বলা হয়েছে কোম্পানির পক্ষ থেকে । এখানে লগইন দেওয়ার সাথে সাথে কিন্তু আমরা 4 টি ল্যাঙ্গুয়েজ এর দেখা পেয়ে যাব ।
তাদের ফিউচার প্ল্যান দেখে আমরা অনেকেই হয়তো আগ্রহ প্রকাশ করতে পারি এই কোম্পানিটিতে দিকে কাজ করার । কেবলমাত্র এখানে কিন্তু শেষ না তাদের যে নিজস্ব ব্লক চেইন রয়েছে সেটার নেটওয়ার্ক
ব্যবহার করে ভবিষ্যতেও কিন্তু তারা আরো ভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট আমাদের মাঝে
আনতে পারে । ডিজিটাল কারেন্সির আরো অন্যান্য যে কোম্পানিগুলো রয়েছে
সেগুলোতে আমরা বিভিন্ন কোম্পানিতে বিভিন্ন ফেসিলিটি দেখতে পেয়েছি , কিন্তু মেটা নেটওয়ার্ক কোম্পানিটিতে তাদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক থাকার কারণে এটা বলা যেতে পারে যে এখানে আমরা কিছুটা হলেও বেশি ফ্যাসিলিটি উপভোগ করতে পারবো । তবে সেটা নির্ভর করবে আগামীতে এবং সম্পূর্ণ কোম্পানির উপর । ডিজিটাল কারেন্সির মেটা নেটওয়ার্ক নিয়ে আমরা অনেক বেশি এক্সাইটেড বা আশাবাদী । ( What is Meta Mining Network )
মাইনিং করে কিভাবে কয়েন উপার্জন করা যাবে ?
কোম্পানিগুলো আমাদেরকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে মাইনিং করার সুযোগ দিয়েছে । সেখান থেকে কিন্তু আমরা একটি হিউজ পরিমাণ মেটা কয়েন ইনকাম করতে পারব । কোম্পানিটি আমাদের মাঝে একটি লিস্ট দিয়ে দিয়েছে সেখান থেকে আমরা একটি ধারণা পেয়েছি কোম্পানিটির টার্গেট 10 মিলিয়ন ইউজার । 100k ইউজার পর্যন্ত কোম্পানিটি আমাদেরকে প্রতিবার মাইনিং করার জন্য 160 মেটা কয়েন করে দিবে এবং পরবর্তীতে তাদের ইউজার যখন বেড়ে 500K হয়ে যাবে তখন কিন্তু তারা প্রতিবার মাইনিং এর জন্য 80 মেটা কয়েন করে দিবে রিওয়ার্ড হিসাবে । এভাবে কোম্পানিটির ইউজার যখন 5 মিলিয়ন হয়ে যাবে তাহলে কিন্তু তারা সেটাকে কমিয়ে 40 মেটা কয়েনে নিয়ে যাবে , একেবারে লাস্ট পর্যায়ে ইউজার যখন ১০ মিলিয়ন হয়ে যাবে তখন কিন্তু মাইনিং এর মাধ্যমে আমরা 20 মেটা কয়েন পাবো । আর এমনটাই তুলে ধরা হয়েছে তাদের ফিউচার প্ল্যান রোড ম্যাপে । কোম্পানিটি কিন্তু একটি ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে তাদের রিওয়ার্ডগুলোকে কমিয়ে নিবে সেক্ষেত্রে বলা যেতে পারে এই কয়েনগুলোর ভ্যালো মোটামুটি মার্কেটপ্লেসে থাকবে । আপনারা যখন অ্যাপ্লিকেশনটিতে ঢুকবেন তখন এখানে আপনারা মেনু অপশন পেয়ে যাবেন সেখানে অনেকগুলো মেনু থাকবে সেখান থেকে মেইন মেনুতে ক্লিক করলেই আপনারা দেখতে পারবেন একটি ফিঙ্গার আইকন এর মাধ্যমে আপনাদেরকে কোথায় টাচ করতে হবে সেটা দেখিয়ে দিচ্ছে অর্থাৎ Sign-up অপশনটিতে । সেখানে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনাদের সামনে ক্লেম অপশনটি চলে আসবে এবং আপনারা সেখান থেকে মাইনিং রিওয়ার্ড নিয়ে মাইনিং চালু করতে পারবেন । তবে আরো একটি বিষয় জেনে রাখুন মাইনিং অপশনটি আমরা কিন্তু 8 ঘণ্টা পরপর অর্থাৎ প্রতিদিন তিনবার চালু করতে পারবো । এছাড়াও এখানে থাকছে রেফারের মাধ্যমে ম্যাটা কয়েন ইনকাম করার এক সুবর্ণ সুযোগ । এখানে আপনার যে ইনভাইটেশন কোড রয়েছে সেটির মাধ্যমে যদি কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে মাইনিং করা শুরু করে তাহলে তার ইনকাম থেকে ১০% আপনি রিওয়ার্ড হিসেবে পেয়ে যাবেন । এটা মূলত তার ইনকাম থেকে নয় উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে সে যদি ১৬০ কয়েন মাইনিং এর মাধ্যমে ইনকাম করে থাকে তাহলে কোম্পানিটি আপনাকে ১৬ টি মোটা কয়েন রিওয়ার্ড হিসেবে দিবে । আশা করি বিষয়টি সকলে বুঝতে পেরেছেন এবং এখান থেকে আপনি রেফারেলের মাধ্যমে অসংখ্য মেটা coin ইনকাম করে নিতে পারবেন । তবে একটি কথা মাথায় রাখবেন এখানে আপনাকে প্রতিদিন একদিন থাকতে হবে অর্থাৎ তাদের যে মাইনিং অপশন রয়েছে সেখানে প্রতিদিন একবার হলেও ক্লিক করে মাইনিং অপশনটি চালু করে দিতে হবে । আর যদি আপনি এটা করতে ব্যর্থ হন তাহলে আপনার আগের দিনের যে ইনকাম ( মাইনিং কয়েন ) থাকবে সেটা কোম্পানি কেটে নিবে পানিশমেন্ট হিসেবে ।
মেটা নেটওয়ার্ক এর ভবিষ্যৎ কেমন হতে পারে ?
মেটা নেটওয়ার্কের ফিউচার প্ল্যান এবং এর বিভিন্ন প্রজেক্ট সম্পর্কে আমরা উপরে কিছুটা হলেও ধারণা লাভ করতে পেরেছি । আর সেখানে তাদের প্রযুক্তিগুলো দেখে মনে হয়েছে এক বিশাল প্ল্যান বা পরিকল্পনা নিয়ে মার্কেটে কোম্পানিটি আসতে চলেছে । আগামীতে কোম্পানিটির ভ্যালু বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা আমরা দেখতে পেয়েছি । তাদের যে প্রজেক্ট গুলো রয়েছে এগুলো যখন মার্কেটে চলে আসবে তখন কিন্তু মানুষ ফ্রিতে ইনকাম করার জন্য অনেক ভাবে আকর্ষিত হবে । এছাড়াও কোম্পানিটি তাদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে প্রতিটি প্রজেক্ট মার্কেটে
রান করাবে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আমরা অনেক বেশি সুবিধা পেয়ে যাব এটা ধারণা
করাই যায় । তবে আরো একটি বিষয় আপনাদের সামনে তুলে না ধরলেই নয় এটা যে মার্কেট প্লেসে ১০০% চলে এসে ব্যবসা চালু করবে এমন গ্যারান্টি দেওয়া কিন্তু মুশকিল বাট তাদের ফিউচার প্ল্যান এবং প্রোজেক্ট গুলো দেখে 99.9% আস্থা চলে আসে মনের ভেতর । তো যাই হোক এখানে আসলে জোর করার মত কিছু নেই আপনার কাছে যদি মনে হয়ে থাকে যে কোম্পানিটি মার্কেটে চলে আসতে পারে একটি নির্দিষ্ট সময় পর তাহলে কিন্তু আপনি এখানে কাজ করতে পারেন আর যদি মনে করেন যে কোম্পানিটি স্ক্যাম হওয়ার সম্ভাবনা আছে বা অন্য কিছু তাহলে এখানে কাজ না করাই আপনার জন্য বেটার । এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার উপর । ( মেটা মাইনিং এর কয়েন এর ভবিষ্যৎ )
মেটা কয়েন কিভাবে ইনকাম করা যাবে এবং এর ভ্যালু কত হতে পারে ?
ডিজিটাল কারেন্সির
প্রতিটি কোম্পানি মার্কেটে আসতে কম হলেও দুই থেকে তিন বছর সময় লেগে যায় ।
তবে আপনি যদি মনে করেন যে আজকে কাজ শুরু করলাম দুই বা তিন মাস পর ইনকাম করতে পারব আপনি যদি এমন ধারণা করেন তাহলে আমি বলব আপনার ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল । যে পর্যন্ত কোম্পানিটি মার্কেটে পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম না নিয়ে আসতে পারে সে পর্যন্ত কিন্তু আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ চালিয়ে যেতে হবে । এখানে সম্পূর্ণ ফ্রিতে কাজ করা গেলেও আপনাকে কিন্তু ইনভেস্ট হিসেবে ধৈর্য ধরতে হবে । তাহলে কিন্তু আপনি এই কোম্পানির মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন আগামীতে । মেটা কয়েনগুলোর মূল্য এখন পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়নি । তো এখন আপনার কাছে যদি একটি প্রশ্ন থাকে আর সেটি হলো এখান থেকে আমরা কি পরিমান ইনকাম করতে পারবো ? সেটা আসলে এই মুহূর্তে বলা অনেক কঠিন তবে আপনাকে একটি ধারণার মাধ্যমে বলে দেয়া যাক । ধরুন ফ্রিতে বা রেফারের মাধ্যমে মাইনিং করার ফলে আপনার কাছে জমা রয়েছে 20,000 মেটা কয়েন এবং প্রতিটি কয়েনের ভ্যালু ধরেন 0.01$ করে , তাহলে আপনার ইনকাম হচ্ছে সেখান থেকে 20,000×0.1$= 2000$ । বাংলা টাকায় জেতার পরিমাণ চলে আসে 200,000 টাকা । আবার কোম্পানিটি মার্কেটে আসা মাত্র তাদের কয়েন গুলোর দাম কিন্তু এর থেকে আরো বাড়তে পারে তখন কিন্তু আপনার ইনকামের পরিমাণও বাড়বে । আশা করা যাচ্ছে বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন । ( Meta Coin price )
অ্যাকাউন্ট কিভাবে ক্রিয়েট করব ?
মেটা নেটওয়ার্ক মাইনিং অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করার জন্য হালকা করে এখানে ক্লিক করুন । ক্লিক করার সাথে সাথে অ্যাপ্লিকেশনটিকে পেয়ে যাবেন সেখান থেকে ইন্সটল করে ওপেন করে নিন । ওপেন করার সাথে সাথেই নিচের দিকে দেখতে পারবেন সাইন ইন এবং সাইন আপ নামক দুইটি অপশন । তো আপনারা বুঝতে পারছেন যদি নতুন একাউন্ট খুলতে চান তাহলে কিনে দেন নতুন একাউন্টে আলতো করে চাপ দিন । চাপ দেওয়ার সাথে সাথে আপনাদের মাঝে একটি নতুন ইন্টারফেস চলে আসবে সেখানে আপনাকে বিভিন্ন ইনফরমেশন দিতে হবে । এখানে অ্যাকাউন্ট খোলার বিষয় প্যাজগি
রয়েছে , সেজন্য মনোযোগ সহকারে কথাগুলো জেনে রাখুন , এখানে একাউন্ট খোলার
সময় যে ইউজার আইডি সেখানে আপনারা তিন থেকে বিশ সংখ্যার মধ্যে একটি ইউজার
আইডি সিলেক্ট করবেন । এখানে আপনি যে ইউজার আইডি ইউজ করবেন সেটি
আপনার ইনভাইটেশন কোড হিসেবে গণ্য হবে । এছাড়াও এখানে যে ইউজার নেম অপশনটি
রয়েছে সেখানে আপনাকে আপনার এন আইডি কার্ড দেখে আপনার নাম দিতে হবে ।
অন্ততপক্ষে এনআইডি কার্ডের নামের প্রথম অংশ থাকতে হবে । এছাড়াও আপনি যদি চান যে এনআইডি
কার্ডের সম্পূর্ণ নামটি দিতে তাইলে আপনি সেটাও পারবেন এছাড়াও নামের সাথে
শুধুমাত্র সংখ্যা দিতে পারবেন । একাউন্ট খোলার সময় অবশ্যই আপনাদেরকে একটি ইনভাইটেশন কোড ব্যবহার করতে হবে আর সেটি হল digitalbangla360 । এরপরে আপনারা ইমেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে দিবেন তবে পাসওয়ার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই ছোট হাতের , বড় হাতের , সংখ্যা স্পেশাল ক্যারেক্টার
সহ কমপক্ষে দশটি সংখ্যা দিতে হবে । কোন কোম্পানিতে ফুল ডিটেলস সম্পর্কে
আমরা জানতে পারলাম এখন আপনাদের কাছে কোম্পানিটি কেমন লেগেছে সেটা জানাতে
ভুলবেন না কমেন্ট বক্সে কমেন্টের মাধ্যমে ।
0 মন্তব্যসমূহ