Join Our Telegram channel! name='keywords'/> কিভাবে সেরা ইউটিউব চ্যানেল টপিক নির্বাচন করতে হয়? | How to choose the best YouTube channel topic?

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

কিভাবে সেরা ইউটিউব চ্যানেল টপিক নির্বাচন করতে হয়? | How to choose the best YouTube channel topic?

হয়তো আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে চাচ্ছেন, কিন্তু ভেবে পাচ্ছেন না কোন বিষয় বা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করবেন বা কোন টপিক বা ইউটিউব নিশ বেশি লাভজনক হবে।ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার জন্য যারা একেবারে নতুন তারাই মুলত ইউটিউব চ্যানেল টপিক আইডিয়া নিয়ে বেশি সমস্যার মুখোমুখি হয়। তাদের মধ্যে যে বিষয়গুলো বা চিন্তা মাথায় আসে যেমন- কোন টপিক নিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুললে তাড়াতাড়ি সফল হওয়া যায় বা আয় বেশি হয় এবং কোন টপিক বা নিশ নিয়ে কাজ করলে বেশি Views এবং Subscriber পাওয়া যায়, ইত্যাদিসহ আর অনেক বিষয়। সফল একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার জন্য ইউটিউব চ্যানেল টপিক বাছাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা একটি ভাল টপিক বা বিষয় নির্বাচনের উপরেই সফলতার হার অনেকাংশেই নির্ভর করে।


কিভাবে সেরা ইউটিউব চ্যানেল টপিক নির্বাচন করতে হয়? | How to choose the best YouTube channel topic?


কিভাবে সেরা ইউটিউব চ্যানেল টপিক নির্বাচন করবেন

একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার জন্য আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরী। তার মধ্যে সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল চ্যানেলের জন্য সঠিক এবং লাভজনক লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল টপিক আইডিয়া নির্বাচন করা।টপিক নির্বাচনের আগে দেখতে হবে আপনার কোন বিষয়ের ওপর ভাল interest বা আগ্রহ আছে, বা কোন বিষয় আপনার কাছে বেশি ভাল লাগে।আপনার এই ভাল লাগার বিষয়টি টপিক নির্বাচনে খুব গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আপনার ভাল লাগার বিষয়টি নিয়ে কাজ করলে বেশি আনন্দ পাবেন বা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন যা আপনাকে নতুন নতুন কাজ করার অনুপ্রেরনা যোগাবে।এরপর যে বিষয়, সেটি হল আপনার কোন টপিক বা বিষয়ে ভাল জ্ঞ্যান বা ধারণা আছে। কোন বিষয়ের ওপর আপনার ধারণা বা দক্ষতা কেমন সেটিই নিধারন করবে আপনি সেই টপিক নিয়ে কাজ করলে সফল হবেন কি হবেন না।আপনার যেই বিষয়ে দক্ষতা নাই সেই বিষয় নিয়ে কাজ করলে সহজে সফলতা নাও আসতে পারে। অন্যদিকে আপনার যেই বিষয়ে ভাল দক্ষতা এবং জানার আগ্রহও বেশি সেটি নিয়ে কাজ করলে আপনি আপনার সেরাটা দিতে পারবেন যা আপনার কাজের Quality বৃদ্ধি করবে।টপিক বাছাইয়ের জন্য আরেকটি যে বিষয় গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল, টপিকটির মার্কেট চাহিদা বা Popularity এবং Competition কেমন। যদি competition অনুযায়ী টপিকের চাহিদা কম থাকে তাহলে সেটি নিয়ে কাজ করে দ্রুত সফল হওয়া যাবেনা।আর তাই এমন একটি টপিক নির্ধারণ করতে হবে যেটির মার্কেট চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা ভাল। পাশাপাশি আয়ের উৎস গুলো কেমন হবে সেই বিষয়টিকেও মাথায় রাখতে হবে।  


আরো পড়ুন: Upwork থেকে ইউটিউব মার্কেটিং করে প্রতিমাস লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করার জন্য এখনই ভিজিট করুন


১। হেল্‌থ এন্ড ফিটনেস চ্যানেল

আপনি যদি স্বাস্থ্য বিষয়ে ভাল জ্ঞ্যান থাকে বা অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে স্বাস্থ্য এবং ফিটনেস নিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে পারেন। যেখানে স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন টিপস, পরামর্শ, বা অন্যান্য সঠিক তথ্য অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।Health and Fitness নিয়ে প্রত্যেক মানুষেরই আগ্রহ আছে। প্রতিনিয়তই মানুষ স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য নিয়ে ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করে থাকে। ফলে এই টপিকটি সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয়।কিভাবে শরীর সুস্থ রাখা যায়, ক্লান্তি দূর করার উপায়, কিভাবে ফিটনেস ভাল রাখা যায়, ব্যায়াম এর উপকারিতা কি, ইত্যাদি বিষয় সহ হাজারো বিষয় নিয়ে ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করা যেতে পারে। তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক তথ্য ব্যবহার করতে হবে এতে করে চ্যানেল এর বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে।

২। লাইফ স্টাইল

আমরা অনেক সময় মনে করি লাইফস্টাইল বলতে বোধ হয় শুধু ফ্যাশন কেই বুঝায়। কিন্তু আসলে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কিছুই লাইফস্টাইল এর মধ্যে পড়ে। এর অনেক গুলো শাখা বা ক্ষেত্র আছে, যেমন finance, health, reationships, ইত্যাদি সহ আরও অনেক।মানুষ দৈনন্দিন জীবনে লাইফস্টাইল বা জীবনধারার কিছুটা পরিবর্তন বা জীবনকে আরও সহজ, সুন্দর এবং গুছিয়ে নেয়ার নতুন পদ্ধতি বা উপায় অবলম্বন করেন। যার ফলে এই লাইফস্টাইল বিষয়টি নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই।আপনার যদি এই বিষয় নিয়ে ভাল লাগে এবং মানুষকে আপনার সঠিক চিন্তা ধারা দিয়ে সাহায্য বা অনুপ্রাণিত করতে পারেন, তাহলে এই নিশ বা টপিক নিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন।

৩। Unboxing চ্যানেল

বর্তমানে প্রোডাক্ট আনবক্সিং(Product Unboxing) ভিডিও গুলো দিন দিন বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। নতুন নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবনের ফলে মানুষের প্রযুক্তি বিষয়ে জানার আগ্রহ অনেক বেড়েছে। ইউটিউবে লক্ষ্য করলে এরকম অনেক ভিডিওই পাওয়া যাবে যেখানে বিভিন্ন পণ্য বা গ্যাজেটস সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলচনা বা রিভিও করা হয়।মুলত, Unboxing Channel গুলোতে বিভিন্ন রকমের পণ্য, টেকনোলজি বা গাজেটস সম্পর্কে ভিডিও তৈরি করা হয়। ওই প্রোডাক্ট এর সুযোগ সুবিধা কি, কি কি ফিচার রয়েছে, দাম কেমন, ইত্যাদিসহ অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলচনা করা হয়।তাই আপনার যদি প্রোডাক্ট সম্পর্কে ভাল জ্ঞ্যান থাকে বা আগ্রহী হন তাহলে একটি আনবক্সিং ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে পারেন। যেখানে আপনি যেকোনো প্রোডাক্ট বা গ্যাজেটস নিয়ে আনবক্সিং ভিডিও তৈরি করতে পারেন।এই চ্যানেল গুলোকে Monetize করার বেশ কিছু উপায় বা পদ্ধতি আছে। যেমন Advertising, sponsorship, এবং Affiliate Commission।


আরো পড়ুন: অনলাইনে বিজনেস করে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে চাইলে এখনই ভিজিট করে দেখুন


৪। Review Channel  

আমরা যখনই কোন পণ্য কেনার কথা ভাবি তখন ইউটিউবসহ ইন্টারনেটে ওই সব পণ্য বা গ্যাজেটস সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করি।আর এই বিষয়গুলো ইউটিউব অনেকটাই সহজ করে দিয়েছে। কেননা মানুষ এখন চাইলে যেকোনো প্রোডাক্ট সম্পর্কে সহজেই ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমেই জেনে নিতে পারেছে।এই সব চ্যানেল গুলোতে মুলত প্রোডাক্ট এর সঠিক তথ্য, সুযোগ সুবিধা, জনপ্রিয়তা, দাম, ব্যবহার প্রণালি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করা হয়।ফলে এই সব Review Video এবং Review Channel গুলো সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয়ও বটে।আপনার যদি কন পণ্য, গাজেটস বা সেবা সম্পর্কে রিভিউ করার মত ইচ্ছা থাকে তাহলে এই টপিক টি নিয়ে কাজ করা লাভজনক হতে পারে।

৫। Educational Channel (শিক্ষামূলক)

বিভিন্ন বিষয়ের ওপর শিক্ষামূলক ভিডিও বানানোর মাধ্যমে একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করা যেতে পারে।চাইলে আপনি আপনার স্কিল অথবা দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে একটি শিক্ষামূলক ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে পারেন যেখানে আপনার ভিডিওর মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হবে।যেমন ধরুন আপনি ইংরেজি ভাষা ভাল পারেন এবং এই বিষয়ে আপনার বেশ ভাল ধারণা আছে, তাহলে আপনি এই বিষয় নিয়ে ভিডিও বানিয়ে অন্যদেরকে শিখতে সহায়তা করতে পারেন।  এরকম বহু উধাহরন দেয়া যেতে পারে একটি শিক্ষামুলক ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার জন্য। যেমন Career বিষয়ক পরামর্শ, Academic পড়াশুনা, ভাষা শিক্ষাদান, জীবনাচরণ ইত্যাদিসহ আরও অনেক গুলো বিষয়।শিক্ষামূলক ইউটিউব ভিডিও বা চ্যানেল গুলো সবার কাছেই অনেক জনপ্রিয়। আপনি যদি সঠিক ভাবে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন এবং অন্যদের কাজে আসতে পারেন তাহলে এখান থেকেই আপনি খুব ভাল সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

৬। Traveling Channel (ভ্রমনবিষয়ক ইউটিউব চ্যানেল)

ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার জন্য আরেকটি সেরা এবং লাভজনক নিশ হল ট্রাভেলিং।ট্রাভেলিং বা ভ্রমন করতে কার না ভাল লাগে। শত ব্যস্ততার মাঝেও একটু প্রশান্তি পেতে মানুষ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান বা জায়গায় ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে।আমাদের মাঝে এমন অনেক মানুষকেই খুজে পাওয়া যাবে যারা ঘুরাঘুরি করতে পছন্দ করে এবং নিয়মিত বিভিন্ন স্থানসমূহে ভ্রমন করে থাকে। সেইসব মানুষগুলো খুব সহজেই একটি Traveling ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে পারেন।এতে করে নিজে ভ্রমন এর পাশাপাশি ইউটিউব ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে অন্যদেরকে জানতে সহযোগিতা করা এবং আয় করা যেতে পারে।আর তাই আপনিও যদি ঘুরাফেরা পছন্দ করেন এবং নতুন জায়গা বা স্থান সম্পর্কে সঠিক তথ্য এবং ভিডিও ধারন করতে পারেন তাহলে একটি Traveling YouTube Channel শুরু করতে পারেন।যেখানে আপনি আপনার ভিডিওতে ওইসকল দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন যেমন যাতায়াত ব্যবস্থা, খরচ, থাকার জায়গা, সুযোগ ও সুবিধা ইত্যাদি বিষয়সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারেন।

৭। News Channel

আমরা প্রত্যকেই নিত্যনৈমিত্তিক আপডেটেড নিউজ বা খবর পেতে পছন্দ করি। অনলাইনে বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে ইউটিউব এর নিউজ ভিডিও গুলোও দারুন জনপ্রিয় প্রতিদিনের খবরাখবর পাওয়ার জন্য।   দেশে ও দেশের বাহিরে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিউজ ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করা যেতে পারে।যেখানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করা যেতে পারে। যেমন, খেলাধুলার সংবাদ, নতুন নতুন টেকনোলজি বিষয়ক আপডেট, রাজনীতি, অর্থনীতি, বানিজ্য, বিনোদনমূলক, এছাড়াও আরো অনেক গুলো বিষয় নিয়ে নিউজ ভিডিও বানানো যেতে পারে।এইসব চ্যানেল গুলোকে Advertising এর পাশাপাশি বিভিন্ন কোম্পানি থেকে sponsorship এর মাধ্যমে Monetize করা যায়।

৮। Photography/ Videography

ইউটিউবিং করার জন্য আরেকটি বেশ জনপ্রিয় এবং লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া হল ফটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফি। এই টপিকটি বর্তমানে trending বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।কেননা তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে এখন প্রায় প্রত্যকেই কাছেই উন্নতমানের Camera এবং High-Resolution এর ক্যামেরা সমৃদ্ধ স্মার্টফোনও রয়েছে। ফলে স্মার্টফোন দিয়েই ফটোগ্রাফি সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ বাড়ছে।আপনি যদি একজন ভাল ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন এবং এই বিষয়ে যথেষ্ট দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে একটি ফটোগ্রাফি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করে দিতে পারেন।যেখানে ফটোগ্রাফি সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন। যেমন কিভাবে ভাল ছবি তুলতে হয়, Camera Positioning, ছবি তোলার বিভিন্ন Techniques সহ Camera সম্পর্কিত বিষয় নিয়েও আলোচনা করতে পারেন।এছাড়া, একটি ফটোগ্রাফি চ্যানেলের মাধ্যমে ফটোগ্রাফি বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি বিভিন্ন ক্যামেরা সম্পর্কে রিভিউ করা যেতে পারে।

৯। Motivational/ Inspirational

আমরা প্রায় প্রত্যেকেই জীবনের কোন না কোন সময়ে হতাশায় বা দুঃখ দুর্দশায় কাটাই। এই ক্ষেত্রে, Motivational বা উপদেশমূলক এবং উতসাহমুল ভিডিও গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে।অনুপ্রেরনাদায়ক বা Motivational ভিডিওগুলো প্রায় প্রত্যেকের কাছেই প্রিয়। অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে ইউটিউবের Inspirational and Motivational ভিডিও গুলোর ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে।ফলে এই বিষয় নিয়ে একটি Motivational ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার মাধ্যমে দ্রুতই সফলতা অর্জন করা যায়। বিভিন্ন আত্মউন্নয়নমুলক ও উৎসাহমূলক ভিডিও তৈরির মাধ্যমে অন্যদেরকে উৎসাহিত বা অনুপ্রানিত করা যেতে পারে।তবে, এই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করার ক্ষেত্রে নিজেরও কিছু দক্ষতা বা জ্ঞ্যান থাকা দরকার। নিজের কথা বলার ভঙ্গি, উপদেশ বাণী, গুছিয়ে কথা বলার ক্ষমতা, মানুষকে সহজে আকৃষ্ট করার গুন, এবং আত্মবিশ্বাস থাকা জরুরী।তাহলে, দ্রুত সফলতার পাশাপাশি অন্য সবার ভিডিও থেকে নিজের ভিডিওগুলো মানুষ বেশি পছন্দ করবে।

১০। Software/App Teaching

প্রযুক্তি নির্ভর এই যুগে স্মার্টফোন থেকে শুরু করে কম্পিউটার, ল্যাপটপ এর জন্য হাজারো সফটওয়্যার এবং এপ্স এর ব্যবহার হয়ে থাকে।কিন্তু সবাই Software বা App এর সঠিক ব্যবহার জানেনা। ফলে অনেকেই ইউটিউব ভিডিও দেখে এসব সফটওয়্যার এর ব্যবহার শিখে থাকে।তাছাড়া বর্তমানে জনপ্রিয় বেশ কিছু সফতারে আছে যেগুলো কম বেশি সবাই ব্যবহার করে যেমন, Adobe, Photoshop, Illustrator, Adobe Premiere Pro, Microsoft word, Excels সহ আরও অনেক।এসব সফটওয়্যার এর সঠিক ব্যবহার এবং কারজ প্রণালি সম্পর্কে অন্যদের শিখতে সহায়তা করা যেতে পারে একটি ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমে।তাছাড়া ওয়েবসাইট তৈরির জন্য আরেকটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার হল ওয়ার্ডপ্রেস। যেটির ব্যবহার সম্পর্কেও অন্যদের শিখতে সহায়তা করা যেতে পারে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ