Join Our Telegram channel! name='keywords'/> Usa 2023 সালের স্টুডেন্ট ভিসার বিশাল সুযোগ | USA Student big opportunity in 2023

Ticker

10/recent/ticker-posts

Ads

Usa 2023 সালের স্টুডেন্ট ভিসার বিশাল সুযোগ | USA Student big opportunity in 2023

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা : পুরো পৃথিবীর উন্নত দেশ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ  হলো আমেরিকা। যে দেশগুলোতে সবচেয়ে উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত আছে তাদের মধ্যে আমেরিকা অন্যতম। তাই এশিয়া মহাদেশের হাজারো শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখে থাকে আমেরিকায় গিয়ে নিজের ক্যারিয়ার ডেভলপ করে উন্নত শিক্ষার দিকে ও অগ্রসর হতে। তাই আজকে আমাদের এই  আলোচনার  মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব। আপনি যদি আমাকে স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে আমাদের এই কনটেন্ট আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।




আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার ইন্টারভিউ

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ইন্টারভিউ নেওয়া হয় এ কথা সত্য। তবে যারা ইন্টারভিউ কথা শুনে মনে মনে ভয় পেয়ে থাকেন তাদের জন্য সুখবর হচ্ছে যে নাকি কখনোই কোন কঠিন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে না। আপনাকে এমন কোন প্রশ্ন করা হবে না যাতে আপনি বিব্রত হয়ে যান। সাধারণভাবে আপনাকে প্রশ্ন করা হবে আপনি কেন আমেরিকার এই বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান, পৃথিবীতে এত বিশ্ববিদ্যালয় থাকতে আপনি কেন আমেরিকায় বা USA যেতে চান। এবং লেখাপড়া শেষ করে আপনি কি আবার দেশে ফিরে আসতে চান কিনা। এ সকল বিষয়ের উপরেই আপনাকে প্রশ্ন করা হবে। এবং তারা যাচাই করবে আপনি একজন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কিনা।

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা থাকা দরকার 

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় কোন কোন রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে। আমেরিকার মত উন্নত একটি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে হলে অবশ্যই আপনাকে সর্বোচ্চ টা দিয়ে চেষ্টা করতে হবে। সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে যদি চেষ্টা না করেন তাহলে আমেরিকার কোন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়া সম্ভব না। এছাড়া অনেকেই মনে কড়ে ইংরেজি না জানলেও আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসায় ভর্তি হওয়া যায় বিষয়টি একেবারেই ভুল ধারণা, ইংরেজি জানা না থাকলে আবার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করাটা একেবারেই বোকামির কাজ।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার নিয়ম

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে প্রথমেই ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে প্রাথমিক আবেদন করতে হবে। নির্দিষ্ট সময় পর প্রাথমিক আবেদনের ফ্রি প্রদান করতে হবে। আবেদন ফ্রি পরিশোধ করার কিছুদিন পর ইমেইলের মাধ্যমে একটি মেসেজ দেয়া হবে। যেখানে আপনার শিক্ষা সংক্রান্ত অনেক তথ্য চাওয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা প্রদান করা হবে।

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা কিভাবে পাওয়া যাবে 

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পেতে বাংলাদেশে সরকারের ভেরিফাই করা  এজেন্সি থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে চান সে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ফরম এবং চিঠি এজেন্সিতে জমা দিয়ে ভিসা আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে যদি পারেন সরকার এজেন্সিগুলো থেকে আবেদন করার চেষ্টা করবেন। যদি কোনভাবে সরকারি এসএসসি গুলোতে আবেদন করতে না পারেন তাহলে বেসরকারি থেকে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা নিতে পারবেন।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা বানাতে খরচ হবে 

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার জন্য ১৫০০০ থেকে ২২০০০হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আবেদন করার সময় ভিসার ফ্রি আগে দিতে হয় । তবে টাকা দেওয়ার আগে ভেবে চিন্তে দেওয়ার চেষ্টা করবেন যাতে আপনার টাকা দেওয়ার সময় উপযুক্ত প্রমাণ রেখে দিবেন যাতে আপনার টাকা মাইর যাওয়ার সম্ভাবনা না থাকে ।ভিসা পাবার সময় যে প্রমাণ গুলো প্রয়োজন হয় তার মধ্যে এটি অন্যতম। ভিসা ফ্রি এপ্লিকেশনের কপি অবশ্যই জমা দিতে হয়। তবে সাধারণভাবে ১৫ হাজার থেকে ২২ হাজার টাকার মধ্যে আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে পারবেন।


আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সর্বোচ্চ বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয়  ডকুমেন্ট গুলোর প্রয়োজন হয়, সাধারণ ডকুমেন্টগুলোর মাধ্যমে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সম্ভব হয়। কিন্তু আমেরিকার ক্ষেত্রে সেটা একেবারে ব্যতিক্রম। আমেরিকায় ভিসা পাওয়ার জন্য অনেক ধরনের ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে গুরুত্বপূর্ণ  ডকুমেন্টস এর তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

*আপনি যে দেশ থেকে ভিসা করতে চাচ্ছেন সে দেশের একটি বৈধ পাসপোর্ট।। পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে এক বছর থাকতে হবে।

*সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত কিছু পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

*ভিসা আবেদন ফরম।

*ভিসা ফি প্রদানকৃত রশিদ।

*ভিসা ইন্টারভিউ নিশ্চিতকরণের ফটোকপি।

*যে বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়া করতে চাচ্ছেন সেখানকার একটি বর্ণনামূলক চিঠি।

* যেকোনো ব্যাংক স্টেটমেন্ট।

*নিজ দেশের সাথে ভালো সম্পর্কের এমন কোন জিনিসের বর্ণনা দিতে হবে। বোঝাতে হবে আপনি আবার এ দেশে ফিরে আসবেন।

*মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি কোন আত্মীয় থাকে তার থেকে একটি স্বাক্ষর নিতে হবে।

*আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার বিস্তারিত তথ্য লাগবে।

*পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে।

*ট্রান্সক্রিপ বা ডিপ্লোমার প্রয়োজন হবে।

*বর্তমানে কোন কর্মস্থলে কর্মরত থাকলে সেটার বিবরণ দেখাতে হবে।

*আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে যে পদ্ধতিটা সবচেয়ে সহজ সেটা হল সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করা। যদি আপনার স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা না থাকত তাহলে আপনি অবশ্যই বেসরকারি ভাবে  স্টুডেন্ট ভিসার জন্য  আবেদন করতেন । তবে সরকারিভাবে ভিসা পাওয়ার জন্য সবথেকে সহজ হবে । তাছাড়া কোন দালাল অথবা বেসরকারি এজেন্সিগুলো থেকে আবেদন কারলে ভিসা  পেতে নানা ধরনের জটিলতা একটু বেশি হতে পারে।

এই বিষয়বস্তুগুলো বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রচার করা সংবাদের উপর  ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ